বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

তিন দিনের রিমান্ডে পি কে হালদার

শনিবার, মে ১৪, ২০২২
তিন দিনের রিমান্ডে পি কে হালদার

সময় জার্নাল ডেস্ক :

পিকে হালদারকে ভারতে গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে পশ্চিমবঙ্গের একটি আদালত। কলকাতার সংবাদ প্রতিদিন পত্রিকার অনলাইনে এই তথ্য পাওয়া গেছে।

নাম পাল্টে আত্মগোপনে থাকা বাংলাদেশের এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের সাবেক এই ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ গ্রেপ্তার ছয়জনের মধ্যে ‘তদন্তের স্বার্থে’ পাঁচজনেরই তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। এছাড়া এদের সঙ্গে গ্রেপ্তার এক নারীকে আদালত মঙ্গলবার পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার নির্দেশ দেয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, পি কে হালদারের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণের সম্পত্তি ও অর্থের নথি ইডি বাজেয়াপ্ত করেছে। এদিকে গ্রেপ্তার ওই নারী পি কে হালদারের স্ত্রী সুস্মিতা সাহা বলে খবর এসেছে অন্য সংবাদ মাধ্যমে। গ্রেপ্তারদের মধ্যে তার ভাইও রয়েছে বলে খবর বেরিয়েছে।

এর আগের দিন কলকাতার অভিজাত এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে পি কে হালদার ও তার সহযোগীদের সম্পদের খোঁজে অভিযান চালায় ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। অন্তত ১০ জায়গায় তল্লাশির কথা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিল সংস্থাটি।

ওই অভিযান শেষ ঘোষণার আগেই শনিবার বেশ কয়েক বছর ধরে ফেরারী পি কে হালদারসহ ছয়জনকে ইডির গোয়েন্দারা ব্যাংক জালিয়াতি ও অর্থপাচার চক্রের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে অশোকনগর গ্রেপ্তার করেছেন।

উল্লেখ্য, পি কে হালদারের বিরুদ্ধে প্রায় তিন হাজার ৬০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগ রয়েছে। বেশ কিছু আর্থিক প্রতিষ্ঠানে দায়িত্ব পালনকালে এই অর্থপাচার করেছিলেন তিনি। তাকে গ্রেপ্তার করতে রেড অ্যালার্ট জারি করেছিল ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল পুলিশ অর্গানাইজেশন (ইন্টারপোল)। তার বিরুদ্ধে দুদকসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান একাধিক মামলা করেছে।

২০১৯ সালের ২৩ অক্টোবর বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে সড়কপথে দেশত্যাগ করেন পিকে হালদার। এর আগের দিন পি কে হালদারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে ডাকযোগে ইমিগ্রেশন পুলিশ বরাবরে চিঠি পাঠায় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এই চিঠি ২৩ অক্টোবর বিকেল সাড়ে ৪টায় ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে পৌঁছায়।

নানা কৌশল করে এসব প্রতিষ্ঠান দখল করেছেন মূলত একজন ব্যক্তি। প্রতিষ্ঠান দখল করার জন্য নামে-বেনামে অসংখ্য কোম্পানি খুলেছেন, শেয়ারবাজার থেকে বিপুল পরিমাণ শেয়ার কিনেছেন, দখল করা আর্থিক প্রতিষ্ঠান।

সময় জার্নাল/ইএইচ


Somoy Journal is new coming online based newspaper in Bangladesh. It's growing as a most reading and popular Bangladeshi and Bengali website in the world.

উপদেষ্টা সম্পাদক: প্রফেসর সৈয়দ আহসানুল আলম পারভেজ

যোগাযোগ:
এহসান টাওয়ার, লেন-১৬/১৭, পূর্বাচল রোড, উত্তর বাড্ডা, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ
কর্পোরেট অফিস: ২২৯/ক, প্রগতি সরণি, কুড়িল, ঢাকা-১২২৯
ইমেইল: somoyjournal@gmail.com
নিউজরুম ই-মেইল : sjnewsdesk@gmail.com

কপিরাইট স্বত্ব ২০১৯-২০২৪ সময় জার্নাল