শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪

কাজ কমে গিয়েছিল বলে চলে গেলাম, সুইসাইড নোটে লিখেছিলেন বিদিশা

বৃহস্পতিবার, মে ২৬, ২০২২
কাজ কমে গিয়েছিল বলে চলে গেলাম, সুইসাইড নোটে লিখেছিলেন বিদিশা

বিনোদন ডেস্ক:

গত বুধবার দমদমের ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার করা হয় মডেল বিদিশা দে মজুমদারের মরদেহ। হতাশা নাকি সম্পর্কের টানাপড়েন? কী কারণে আত্মহত্যার পথ বেছে নিলেন বিদিশা? তা নিয়ে চলছে হাজারও জল্পনা। এরই মধ্যে গণমাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে বিদিশার সুইসাইড নোট। যা নিয়ে নতুন করে শুরু হয়েছে জল্পনা।   

বিদিশা তার সুইসাইড নোটে লিখেছেন, ‘আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়। কাজ কমে গিয়েছিল বলে চলে গেলাম। আমার প্রফেশনাল লাইফে কাজ কমে গিয়েছিল। তাই আমার ইএমআই, ব্যক্তিগত খরচ, বাড়িভাড়া চালাতে অসুবিধা হচ্ছিল। আমি নিজের বাড়িতেও ভালো ছিলাম না। আমার পাশের বাড়ির ফ্যামিলি খুব ডিস্টার্ব করত। প্রতিমাসে আমি তিন থেকে চারটি শুট করতাম। তা দিয়ে আমার কিছু হতো না। কাউকে না জানিয়ে আমি ইভেন্ট করতাম। তা থেকেও আমার কিছু হতো না। আমি আত্মহত্যা করছি আর আমি সুইসাইড করেই হ্যাপি...'।

বুধবার সন্ধ্যায় নাগেরবাজার থানায় ফোন করেন বিদিশার এক বান্ধবী। এরপর ফ্ল্যাটের দরজা ভেঙে তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। সেখানে বিদিশার খাট থেকেই পাওয়া গিয়েছিল সুইসাইড নোটটি। কোনও আলাদা পাতায় নয়, একটি খাতার শেষ পাতায় সুইসাইড নোট লেখেন বিদিশা, তার হাতের লেখাও ছিল অবিন্যস্ত। সেই সুইসাইড নোট সামনে আসতেই শুরু নতুন জল্পনা। পাশের বাড়ির কারা বিদিশার জীবনে সমস্যা তৈরি করেছিল? প্রতি মাসে কত টাকাই বা রোজগার করতেন বিদিশা? কত টাকা ইএমআই দিতে হতো তাকে? এখন এসব প্রশ্নের উত্তরের খোঁজে তদন্তে নেমেছে পুলিশ। 

এমআই 


Somoy Journal is new coming online based newspaper in Bangladesh. It's growing as a most reading and popular Bangladeshi and Bengali website in the world.

উপদেষ্টা সম্পাদক: প্রফেসর সৈয়দ আহসানুল আলম পারভেজ

যোগাযোগ:
এহসান টাওয়ার, লেন-১৬/১৭, পূর্বাচল রোড, উত্তর বাড্ডা, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ
কর্পোরেট অফিস: ২২৯/ক, প্রগতি সরণি, কুড়িল, ঢাকা-১২২৯
ইমেইল: somoyjournal@gmail.com
নিউজরুম ই-মেইল : sjnewsdesk@gmail.com

কপিরাইট স্বত্ব ২০১৯-২০২৪ সময় জার্নাল