শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪

ইন্দোনেশিয়ায় নিখোঁজ সাবমেরিন নিয়ে যা বলছে ডিফেন্স রিসার্চ ফোরাম

বুধবার, এপ্রিল ২১, ২০২১
ইন্দোনেশিয়ায় নিখোঁজ সাবমেরিন নিয়ে যা বলছে ডিফেন্স রিসার্চ ফোরাম

একটি সাবমেরিন রেসকিউ শীপ না থাকার ফল যে কত মারাত্মক বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে তা ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন।

ইন্দোনেশিয়ায় নিখোঁজ সাবমেরিনের ফুয়েলের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে ওয়াটার সার্ফেসে। এছাড়া ইন্দোনেশিয়ান KRI REM-331 ফ্রিগেট এক্টিভ সোনার ব্যবহার করে ওশান বটমে সাবমেরিনের অবস্থান শনাক্ত করেছে। সাবমেরিন সার্ফেসে ওঠতে না পারার কারণ হিসেবে ধারণা করা হচ্ছে এর ইলেক্ট্রিক পাম্প এবং ব্যটারী অকেজো হয়ে আছে বা সাবমেরিনটি বিষ্ফোরণে শিকার হয়েছে। যদি বিষ্ফোরিত নাও হয় তাহলেও সাবমেরিনারদের ভাগ্য যে খুব একটা ভালো তা কিন্তু না।

এর সিস্টেম লস হলে ভেতরে আটকে থাকা সাবমেরিনারদের জন্য অক্সিজেন উৎপাদন করতে পারবেনা। স্বাভাবিক অবস্হায় ১দিনের অক্সিজেন মজুত থাকে। এরপরে ধীরে ধীরে অক্সিজেন কমে কার্বনডাইঅক্সাইড এর মাত্রা বেড়ে যাবে। ফলশ্রুতিতে ১ দিন বা দুর্ঘটনার ২৪ ঘন্টার পর থেকেই মৃত্যু শুরু হবে। 

সাবমেরিনটি শনাক্ত করা গেলেও কেন উদ্ধার করা হচ্ছেনা তার মুল কারণ হলো ইন্দোনেশিয়ার সাবমেরিন রেসকিউ শীপ নেই। তারা পার্শ্ববর্তী দেশ সিঙ্গাপুর এবং অস্ট্রেলিয়ার কাছে উদ্ধারের আবেদন জানিয়েছে। এ অবস্হায় সিঙ্গাপুর থেকে উদ্ধারকারী জাহাজটি সরাসরি বালি সাগরে প্রবেশ করতে গেলে সময় লাগবে সর্বনিম্ন প্রায় ৭৯-১০৫ ঘন্টা বা প্রায় ৫-৩দিন। যেখানে সাবমেরিনারদের জন্য অক্সিজেন মজুত থাকবে এক দিনের। এ অবস্হায় মিরাকল  কিছু না ঘটলে সলীল সমাধি হবে ৫৩ জন সাবমেরিনারদের। সময় যতো গড়াবে তাদের বেঁচে থাকার আশা ততই কমতে থাকবে।


Somoy Journal is new coming online based newspaper in Bangladesh. It's growing as a most reading and popular Bangladeshi and Bengali website in the world.

উপদেষ্টা সম্পাদক: প্রফেসর সৈয়দ আহসানুল আলম পারভেজ

যোগাযোগ:
এহসান টাওয়ার, লেন-১৬/১৭, পূর্বাচল রোড, উত্তর বাড্ডা, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ
কর্পোরেট অফিস: ২২৯/ক, প্রগতি সরণি, কুড়িল, ঢাকা-১২২৯
ইমেইল: somoyjournal@gmail.com
নিউজরুম ই-মেইল : sjnewsdesk@gmail.com

কপিরাইট স্বত্ব ২০১৯-২০২৪ সময় জার্নাল