দুলাল বিশ্বাস, গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি :
সারাদেশের মত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান গোপালগঞ্জেও উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম বিস্তরণ কর্মসূচীর আওতায় ৬ দিন ব্যাপী মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ চলছে।
স্বর্নকলি উচ্চ বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত ৫টি বিষয়ের উপর যারা প্রশিক্ষন দিচ্ছেন তারা হলেন, বাংলায়-সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, ফরিদপুরের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ নূরুল্লাহ্, মাদারীপুর ইউ,আই সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক (বাংলা) পলাশ মন্ডল, সাতক্ষীরা বিবিআরএনএস ইউনাইটেড মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক মোঃ আব্দুল মান্নান।
ইংরেজিতে- গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আজম হোসেন খাঁন, ঢাকা, মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক মোঃ রুহুল বারী সরকার, শরীয়তপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক সুজিত চন্দ্র।
ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞানে- সরকারি টিসার্স ট্রেনিং কলেজ, ফরিদপুরের সহকারী অধ্যাপক (রাষ্ট্রবিজ্ঞান) মুহাম্মদ মাহিদুল ইসলাম, বরিশাল জেলা স্কুলের সিনিয়র শিক্ষক ভাস্কর অধিকারী, ছিলারচর মডেল স্কুল মাদারিপুরের সহকারী শিক্ষক মোহাম্মদ ওয়াহিদুল ইসলাম।
শিল্প ও সংস্কৃতিতে-ফরিদপুর চরভদ্রাসন চর হাজীগঞ্জ গার্লস হাইস্কুলের সহকারী শিক্ষক আবুল হাসেম, মাগুরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক তিতাস কুমার সেন।
ডিজিটাল টেকনোলজিতে-সরকারি টিসার্স ট্রেনিং কলেজ, ফরিদপুরের সহকারী অধ্যাপক মৃদুল কুমার সাহা, শরীয়তপুর পালং তুলাসার গুরুদাস সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোহাম্মদ জুলহাস আহম্মেদ, ঢাকা, দারুল উলুম আহসানিয়া দাখিল মাদ্রাসার মোঃ ফয়েজ আহম্মেদ।
বাংলা বিষয়ের মাস্টার ট্রেইনার চন্দনা রানী মন্ডল বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম শিক্ষকের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে সফলভাবে বাস্তবায়ন সম্ভব। সরকারি টিসার্স ট্রেনিং কলেজ, ফরিদপুরের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ নূরুল্লাহ্ বলেন, নতুন শিক্ষানীতিতে বাংলাদেশ নতুন পরিচিতিতে পরিচিতি লাভ করবে। বঙ্গবন্ধুর ডিজিটাল, সোনার বাংলা গড়তে বর্তমান এ শিক্ষাক্রম মানসম্পন্ন, সময়োপযোগী এবং অত্যাধুনিক বলে মনে করেন তিনি।
জেলা ট্রেনিং কোর্ডিনেটর পিযুষ রায় বলেন, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভবনার দ্বারপ্রান্তে এ শিক্ষাক্রম হবে খুবই টেকসই। জেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ সিদ্দিকুল ইসলাম বলেন, শিক্ষার্থীরা শিখন ও অভিজ্ঞতার মাধ্যমে তাদের কাঙ্খিত যোগ্যতা অর্জন করতে পারবে।
এমআই