নিজস্ব প্রতিবেদক।। সময় জার্নাল : দৌলতদিয়া-শিমুলিয়া-পাটুরিয়া ও বাংলাবাজার ফেরিঘাটে ঘরমুখী যেসব মানুষ আটকে পরেছেন তাদের বিশেষ বিবেচনায় পারাপারের ব্যবস্থা করা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কর্তৃপক্ষ।
দৌলদিয়া-শিমুলিয়া-পাটুরিয়া ও বাংলাবাজার ফেরিঘাটে ঘরমুখি যেসব মানুষ আটকে পরেছেন তাদের বিশেষ বিবেচনায় পারাপারের ব্যবস্থা করবেন কর্তৃপক্ষ।
এর আগে রাতে ফেরি বন্ধের সিদ্ধান্তের বিষয়টি জানতেন না অনেক যাত্রী। সকালে ঘাটে এসে ফেরি বন্ধের কথা শুনেই তাদের মাথায় হাত। যার ফলে ফেরিঘাটগুলোতে সকাল থেকেই ঘরমুখী মানুষের ঢল নেমেছে। এতে ঘাটে অপেক্ষারত যাত্রীদের ভোগান্তিও চরমে। লঙ্ঘিত হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধিও। হঠাত মধ্য রাতে বন্ধের ঘোষণা কেন আসলো এমন প্রশ্নও তুলেছেন অনেক যাত্রী।
শনিবার (৮ মে) সকাল থেকে ঘাট এলাকায় আসতে হতে শুরু করেন যাত্রীরা। এত মানুষের চাপে হিমশিম খেতে হচ্ছে ঘাট কর্তৃপক্ষকে। এর মধ্যেই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন বিশেষ ব্যবস্থায় তাদের পারাপার করা হবে।
এদিকে সকাল থেকে ঘাট এলাকায় কোনো যানবাহন ঢুকতে দিচ্ছে না পুলিশ। ফলে কয়েক কিলোমিটার হেঁটেই ঘাটে যাচ্ছেন যাত্রীরা। ফেরি বন্ধ থাকার খবর শুনে নিরুপায় হয়ে ঘাটে অপেক্ষা করছেন অনেকেই। নিরুপায় হয়ে অনেকেই ফিরছেন রাজধানীতে। তবে সকাল ৯টায় শিমুলিয়া ঘাট থেকে ‘কুঞ্জলতা’ নামে একট ফেরি বাংলাবাজার ঘাটে যান।
এর আগে শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্পোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) চেয়ারম্যান সৈয়দ মো. তাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সকাল থেকে ফরি বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
সময় জার্নাল/আরইউ