যশোর প্রতিনিধি
যশোরে প্রায় তিন সপ্তাহ ধরে তীব্র ও অতি তীব্র তাপপ্রবাহ অব্যাহত হয়েছে। রাস্তাঘাট, ফসলের খেতে মরুর উত্তাপ বিরাজ করছে। শ্রমজীবী মানুষ রয়েছেন চরম ভোগান্তিতে। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন।
শনিবার (৪ মে) দুপুর ৩টায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
শুক্রবারও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল এই জেলায়। গতকাল তাপমাত্রা ছিল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
সরেজমিনে যশোরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, আজও অতি তীব্র তাপপ্রবাহে গোটা এলাকা ছিল উত্তপ্ত। রাস্তাঘাট, ফসলের খেতে মরুর উত্তাপ বিরাজ করছে। ঘরের বাহিরে বের হলেই প্রচণ্ড গরম অনুভূত হচ্ছে। শ্রমজীবী মানুষ রয়েছেন চরম ভোগান্তিতে। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন।
সূর্যের তাপ এতই বেশি যে, খোলা আকাশের নিচে হাঁটলেও গরম বাতাস শরীর ঝলসে যাচ্ছে। যাত্রাপথে ছাতা মাথায় দিয়ে তাপ থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করছেন অনেকে।
খুলনা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আমিরুল আজাদ বলেন, শনিবার যশোরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া চুয়াডাঙ্গায় ৩৮ দশমিক ৫ ও মোংলায় ৩৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।
আরইউ