জীবন হক, ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি: ঠাকুরগাঁওয়ে প্রথম বারের মত শস্য সুরক্ষা প্রকল্প আওতায় ফসল উৎপাদন আবহাওয়াগত ঝুঁকির কারণে বীমা পরিশোধ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার চিলারং ইউনিয়নর আখানগর বাজারে ক্ষতিগ্রস্ত চাষিদের বীমার দাবি পরিশোধ করন কৃষিতে সিনজেটা ফাউন্ডেশন।
উক্ত বীমার দাবি পরিশোধ অনুষ্ঠান উপস্থিত ছিলেন ঠাকুরগাঁও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আবু হাসান, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষ্ণ রায়, দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের ইনর্চাজ তোফাজ্জাল হাসান প্রমূখ।
এছাড়াও অনলাইন যুক্ত ছিলেন, সুইস কট্যাক্টর টিম লিডার আরাফাত হাসান, এসএফএসএ প্রজেক্ট ম্যানেজার আমিনুল মুবিন, সিনজেটা বাংলাদশ লিমিটডর হেড অব সেলস হোদায়াত উল্লাহ্, গ্রীন ডেল্টা ইনসুরেন্সর এডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর সৈয়দ মঈনউদ্দীন, সিনজেটা বাংলাদশ লিমিটেডের চ্যানেল ডেভেলপেমেন্ট ম্যানেজার সৈয়দ নুরুজ্জামান প্রমূখ।
শস্য সুরক্ষা প্রকল্প যা কৃষকের আবহাওয়াগত ঝুঁকির একটি প্রক্রিয়া যেখানে সিনজেটা বাংলাদশ লিমিটেডের উত্তরবঙ্গর ঠাকুরগাঁও সদর ও আক্কলপুর উপজলায় কৃষিতে সিনজেটা রিটইলারের মাধ্যমে সর্বশেষ আলুর নাভি ধসা রোগের বীমা সুরক্ষায় প্রায় ১১৪৯ জন আলু চাষিকে বীমাভুক্ত করা হয়। পরবর্তীতে উচ্চ আর্দ্রতা এবং কম তাপমাত্রার কারণে ঠাকুরগাঁও সদরের বীমাকৃত ৫৭৮ চাষি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যার ফলশ্রুতিতে তাদের বীমাদাবি হিসেবে ৫২ হাজার ২৬ টাকা পরিশাধ করা হয়। শস্য সুরক্ষা প্রকল্প নিয় সুইস এজেন্সি ফর ডেভেলপেমন্ট অ্যান্ড কো-অপারেশন (এসডিসি), সিনজেটা ফাউন্ডেশন ফর সাসটেইনবল এগ্রিকালচার বাংলাদশ (এসএফএসএ বাংলাদশ), গ্রীন ডেল্টা ইনসুরেন্স কাম্পনী লিমিটেড বিভিন্ন এগ্রিগটরের সাথ ২০১৯ সালে কাজ শুরু কর। এই বীমায় সর্ব নিম্ন ২০ টাকা দিয়ে চাষিরা অন্তর্ভূক্ত হতে পারেন। বীমার মেয়াদ ফসলের শুরু থেকে শেষের সময়। এই সময় ফসল উৎপাদন বিভিন্ন পরামর্শ দেয় কৃষিতে সিনজেটা।
এখন পর্যন্ত ৬৩ হাজার কৃষক ৮৩ হাজার ৫শ ২২ টি বিভিন্ন ফসলের শস্য বীমা পলিসি ক্রয়র মাধ্যম ফসলক সুরক্ষা করেছে।
সময় জার্নাল/এমআই