মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪

বৈষম্য দূরীকরণে বিসিএস সমবায় ক্যাডারের ১৪ দফা দাবি

সোমবার, আগস্ট ১৯, ২০২৪
বৈষম্য দূরীকরণে বিসিএস সমবায় ক্যাডারের ১৪ দফা দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক:

বিসিএস (সমবায়) এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সমবায় ক্যাডারের বিদ্যমান বৈষম্য দূরীকরণের উদ্দ্যেশ্যে অবস্থান কর্মসূচী ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৮ আগস্ট এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।

প্রথমেই সমবায় অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেছেন বৈষম্য বিরোধী সংগ্রামে যারা প্রাণ দিয়েছেন, আহত হয়েছেন তাদের সবাইকে। সেই সাথে যেসকল মানুষ, সংগঠন বা সার্ভিসের সদস্যবৃন্দ বৈষম্য ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এবং ন্যায়-নীতি ও সমতার পক্ষে কথা বলছেন, তাদের যৌক্তিক দাবিতে নৈতিক সমর্থন জ্ঞাপন করা হয় কর্মসূচিতে। 

সারা দেশের প্রায় ১ লক্ষ ৮৮ হাজার সমবায় প্রতিষ্ঠানের ১ কোটি ২২ লক্ষেরও বেশি মানুষ নিয়ে প্রত্যক্ষভাবে কাজ করেন সমবায় অধিদপ্তরের বিসিএস (সমবায়) ক্যাডারসহ সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ। কোটি খানেক সমবায়ী ছাড়াও তাদের পরিবার-পরিজন মিলিয়ে প্রত্যক্ষ পরোক্ষভাবে অন্তত ৫ কোটি মানুষ ভোগ করে থাকে এই কাজের সুফল। গ্রাসরুট থেকে কর্পোরেট, গৃহায়ন থেকে মার্কেট, কাঁচাবাজার থেকে পুঁজিবাজার সবখানেই কাজ করেন সমবায় ক্যাডারের কর্মকর্তারা।

একদিকে কৃষক, জেলে, তাঁতী, শ্রমিক, দিনমজুর, হকার, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, তৃতীয় লিঙ্গ, ভূমিহীন, বিত্তহীনসহ অবহেলিত, বঞ্চিত ও আর্থ-সামাজিক বৈষম্যের শিকার হওয়া মানুষদের নিয়ে কাজ করে সমবায়। আবার অন্যদিকে অভিজাত শ্রেণির আবাসন সমস্যা এবং বিনিয়োগ সমস্যা সমাধানেও শরণাপন্ন হন সমবায়ের। এমনকি ব্যাংকিং ও বীমা খাতেও রয়েছে সমবায়ের পদচারণা। ফলে, একদিকে যেমন মাত্র কয়েক হাজার টাকা মূলধনের সমবায় প্রতিষ্ঠান রয়েছে, তেমনি অন্যদিকে রয়েছে কয়েক বিলিয়ন টাকা মূল্যমানের সমবায় প্রতিষ্ঠানও।

তাদের ভাষ্যমতে, “একটি দেশের অর্থনীতি যখন বিকশিত হতে থাকে, তখন সেই দেশের উচ্চ আয় এবং নিম্ন আয়ের মানুষদের মধ্যে অর্থনৈতিক বৈষম্য বৃদ্ধি পায়। যুগ যুগ ধরে সেই নিম্ন আয়ের মানুষদের বৈষম্য দূরীকরণে কাজ করে যাচ্ছি আমরা, বিসিএস (সমবায়) ক্যাডারের কর্মকর্তারা এবং আমাদের সাথে আছে অধিদপ্তরের সকল সদস্যবৃন্দ । আমরা জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে তাদের পাশে থাকি। সাধারণ মানুষের মাঝে উদ্যোক্তা ও নেতৃত্ব সত্তার বিকাশ ঘটিয়ে জনসাধারণকে জনসম্পদে পরিণত করি আমরা। আমরা জনসাধারণের কথা বলি। কিন্তু দুঃখজনক হলো আমাদের পক্ষে কেউ কথা বলে না। আমরা আর্থ-সামাজিক বৈষম্য দূরীকরণের কাজ করলেও আমাদের সার্ভিসের  বৈষম্য দূরীকরণের কেউ নেই। ক্যাডার সার্ভিসে অন্তর্ভুক্তির প্রায় ৪০ বছর পেরিয়ে গেলেও এখনও পর্যন্ত এই ক্যাডারের কোন আপগ্রেডেশন হয়নি। আমরা নিপীড়িত, বঞ্চিত জনসাধারণের মুখে হাসি ফোটাতে কাজ করে যাই, কিন্তু আমাদের নিপীড়ন-বঞ্চনার ব্যাপারে সবাই নীরব।“  তাই, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের বিজয় এবং নতুন স্বাধীনতার মাহেন্দ্রক্ষণে আজ সমবায় অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিজেদের দাবিদাওয়া তুলে ধরেছে। 

ইতোমধ্যে বিসিএস (সমবায়) এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সমবায় ক্যাডারের বিদ্যমান বৈষম্য দূরীকরণের উদ্দ্যেশ্যে ১৪ দফা দাবি উত্থাপন করা হয়েছে, যেমন, ক্যাডার যার, মন্ত্রণালয় তার; আমার ক্যাডার, আমার নিবন্ধক ও মহাপরিচালক; সমবায় অধিদপ্তরের নিবন্ধক ও মহাপরিচালকের পদ গ্রেড-১; সকল ক্যাডারের ব্যাচভিত্তিক পদোন্নতি; পদোন্নতি নিশ্চিতকরণে সুপারনিউমারারি পদ সৃজন; উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা পদটি ১ম শ্রেণীতে উন্নীতকরণ, ইত্যাদি। 
সমবায় সমিতিসমূহ লাভের উদ্দেশ্যে গঠিত আর্থিক প্রতিষ্ঠান আর সমবায় কর্মকর্তারা একই সাথে এসকল আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সংগঠক, নিয়ন্ত্রক, বিরোধ নিষ্পত্তিকারক, পরামর্শক, নির্বাচক, নিরীক্ষক ও সাধারণ সদস্যদের অধিকার নিশ্চিতকারক। এই বিস্তৃত কর্মযজ্ঞের কারণে উপজেলা থেকে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, কর্মকর্তা, রাজনীতিক ও বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তি স্টেকহোল্ডারের সাথে প্রতিনিয়ত কাজ করে সমবায় কর্মকর্তারা। কিন্তু সমবায় অধিদপ্তরের রয়েছে জনবল ও লজিস্টিক ঘাটতি। এই ঘাটতির ফলে ব্যাহত হয় সমবায় প্রতিষ্ঠানসমূহের নিবিড় পরিচর্যা, ক্ষতির শিকার হয় সাধারণ মানুষ। তাই, আমাদের দাবি হলো কাজের কলেবর বৃদ্ধির সাথে তাল মিলিয়ে আমাদের সাংগঠনিক কাঠামোর আপগ্রেডেশন জরুরী প্রয়োজন।   

কৃষি, অকৃষি, আর্থিক ও সেবাখাতে প্রাথমিক, কেন্দ্রীয় ও জাতীয় পর্যায়ে আলাদা আলাদা ৩৫ ধরনের সমবায় প্রতিষ্ঠান রয়েছে। ক্যাটাগরি ভেদে কাজের ধরন, নিবন্ধন, অডিট, তদন্ত, ব্যবস্থাপনা, নির্বাচন ইত্যাদি বেশ আলাদা। এছাড়া, মানব সম্পদ উন্নয়ন ও সমবায়ীদের উন্নয়নের জন্য সমবায় অধিদপ্তরে রয়েছে ১১ টি ডেডিকেটেড প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান, রয়েছে মাঠ পর্যায়ে মানব সম্পদ উন্নয়ন কার্যক্রম। সমবায় অধিদপ্তরের ভিন্ন ভিন্ন ধরনের কাজ এবং টেকনিক্যালিটির বিষয় বিদ্যমান থাকায় অন্য সার্ভিস থেকে আসা একজন মহাপরিচালকের পক্ষে সময়োচিত সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া প্রায় অসম্ভব। তাই, আমাদের অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আমাদের মধ্য থেকে হওয়াই সমবায় অঙ্গনে গতিশীলতা নিয়ে আসার সবচেয়ে শক্তিশালী উপায়।

একই কারণে দাপ্তরিক জটিলতা ও লালফিতার দৌরাত্ম্য কমানো এবং কাজে গতিশীলতা ফিরিয়ে আনার জন্য পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের দায়িত্ব সমবায় ক্যাডারের কর্মকর্তাদের নিকট ন্যাস্ত করাই সমীচীন। পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের অধীন অন্যান্য প্রতিষ্ঠানসমূহের কাজের ধরন এবং সমবায়ের কাজের ধরন অনেক ক্ষেত্রেই একই রকম। তাই, দেশ ও জনগণের স্বার্থেই সমবায় ক্যাডারের কর্মকর্তাবৃন্দ পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকেও সামনে থেকে এবং ভেতর থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার দাবীদার। এসকল দপ্তর/সংস্থায় দায়িত্ব পালনের সুযোগ পেলে সমবায় ক্যাডারের কর্মকর্তারা প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে বলে আমাদের বিশ্বাস। একইভাবে, জাতীয়, কেন্দ্রীয় ও দেশব্যাপী যেসকল সমবায় প্রতিষ্ঠানের সরকারের ঋণ, শেয়ার ও গ্যারান্টি রয়েছে, সে সকল প্রতিষ্ঠানে সমবায় ক্যাডার কর্মকর্তাদের পদায়নই হতে পারে প্রতিষ্ঠানগুলোতে উপযুক্ত নেতৃত্ব, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও গতিশীলতা নিশ্চিতকরণের একমাত্র উপায়।  

সুদৃঢ় দেশপ্রেম আর জনগণের সেবা করার সুতীব্র বাসনা নিয়েই বিসিএস (সমবায়) ক্যাডারের কর্মকর্তাবৃন্দ সার্ভিসে এসেছেন। অনেক বঞ্চনা, নিগ্রহ আর বৈষম্যের শিকার হয়েও তারা অকাতরে সেবা বিলিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু দিনশেষে আরো ভালো করার জন্য সব মানুষেরই প্রেরণা দরকার হয়, সবাই চায় সসম্মানে মাথা উঁচু করে বাঁচতে। কর্মক্ষেত্রে সেবা গ্রহীতাদের মুখে হাসি ফুটিয়ে ক্লান্ত হয়ে ঘরে ফিরে পরিবার পরিজনের মুখেও হাসি দেখতে চাই সবাই। কিন্তু এই একটি জায়গায় অন্য সব ক্যাডারের চেয়ে অনেক পিছিয়ে রয়েছে সমবায় ক্যাডার। জেনারেল ক্যাডার হয়েও এর সর্বোচ্চ ক্যারিয়ার প্রসপেক্ট মাত্র ৪র্থ গ্রেড। অন্য ক্যাডারের ব্যাচমেটদের সাথে সময়মতো প্রমোশন পায় না কেউই। প্রমোশন বোর্ড পর্যন্ত পৌঁছাতে পারলেও অনেকেই অকারণেই বঞ্চিত হয় প্রমোশন থেকে। বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে সমবায় অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণও চায় সকল বৈষম্যের অবসান। 

বিসিএস (সমবায়) এসোসিয়েশনের দাবি সমবায় অধিদপ্তরের নিবন্ধক ও মহাপরিচালকের পদ গ্রেড-১ এ উন্নীতকরণসহ ক্যাডারের পদসমূহ অন্যান্য ক্যাডারের ন্যায় সমতাকরণ, পিএসসি মেধাক্রম অনুযায়ী অন্যান্য ক্যাডার সার্ভিসের কর্মকর্তাদের সাথে ব্যাচভিত্তিক পদোন্নতি নিশ্চিতকরণ, বঞ্চিত কর্মকর্তাদের পদোন্নতি নিশ্চিতকরণে সুপারনিউমারারি পদসৃজন, বেতনস্কেলে সিলেকশন গ্রেড পুনঃপ্রবর্তনসহ সকল বৈষম্যের অবসান। তারা সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলের নিকট অনতিবিলম্বে এসকল যৌক্তিক দাবিসমূহ পূরণের আহবান জানিয়েছেন। 

বর্তমানে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, এনজিও বিষয়ক ব্যুরো, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডসহ অধিকাংশ সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান গ্রেড-১ প্রধান অফিসার। কিন্তু কোটি কোটি মানুষ নিয়ে কাজ করা সমবায় অধিদপ্তরের নিবন্ধক ও মহাপরিচালকের গ্রেড-২। অধিকাংশ দপ্তরের উপজেলা পর্যায়ের প্রধান ৬ষ্ঠ গ্রেড বা অন্তত ৯ম গ্রেড৷ এর বিপরীতে উপজেলা সমবায় কর্মকর্তার পদটি ১০ম গ্রেডের। এসকল সমস্যা জাতিগঠনমূলক এই দপ্তরের কার্যক্রম তার সম্ভাবনা অনুযায়ী বিকশিত হওয়ার পথে অন্তরায়৷ তাই, তারা অনতিবিলম্বে নিবন্ধক ও মহাপরিচালকের পদ গ্রেড-১ এ উন্নীতকরণসহ সমবায় ক্যাডারের সকল পদ অন্যান্য ক্যাডারের ন্যায় সমতাকরণ এবং উপজেলা সমবায় কর্মকর্তার পদটি ১ম শ্রেণীতে উন্নীতকরণের দাবি জানাচ্ছে। 

বঞ্চনা-বৈষম্য থেকে মুক্তির এই দাবি চিরন্তন, এই দাবি সবার দাবি, কোটি সমবায়ীর দাবি, লক্ষ-কোটি ছাত্র-জনতার দাবি, দেশের সর্বস্তরের সকল মানুষের দাবি৷ জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ সময়ে জাতীয় স্বার্থ বিবেচনা করে জাতিগঠনমূলক এই দপ্তরকে শক্তিশালীরূপে বিকশিত করতে সরকার সকল বঞ্চনা-বৈষম্য দূর করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ, বিসিএস (সমবায়) ক্যাডারকে আরও শক্তিশালী করে ন্যায়-নীতি ও সমতাভিত্তিক সিভিল সার্ভিস গড়ে তোলার পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার। সকল বৈষম্য ঘুচে যাক, সবাই ন্যায্য পাওনা বুঝে পাক এই প্রত্যাশা।

বিসিএস (সমবায়) এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সমবায় ক্যাডারের বিদ্যমান বৈষম্য দূরীকরণের জন্য পেশকৃত দাবিসমূহ
১. ক্যাডার যার, মন্ত্রণালয় তার;
২. আমার ক্যাডার, আমার নিবন্ধক ও মহাপরিচালক; 
৩. সমবায় অধিদপ্তরের নিবন্ধক ও মহাপরিচালকের পদ গ্রেড-১ এ উন্নীতকরণসহ ক্যাডারের পদসমূহ অন্যান্য ক্যাডারের ন্যায় সমতাকরণ;
৪. পিএসসির মেধাক্রম অনুযায়ী সকল ক্যাডার সার্ভিসের কর্মকর্তাদের ব্যাচভিত্তিক পদোন্নতি নিশ্চিতকরণ;
৫. উপসচিব হতে তদূর্ধ্ব পদে কোটা প্রথা বাতিল করে পিএসসির মেধাক্রম অনুসারে সকল ক্যাডার সার্ভিসের পদোন্নতির সুযোগ উন্মুক্তকরণ; 
৬. ডেপুটেশন / রিজার্ভ পদের বিপরীতে পদোন্নতি প্রদান;
৭. বঞ্চিত কর্মকর্তাদের পদোন্নতি নিশ্চিতকরণে সুপারনিউমারি পদ সৃজন;
৮. বেতনস্কেলে সিলেকশন গ্রেড পুনঃপ্রবর্তন;
৯. পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ এবং এর আওতাধীন দপ্তর /সংস্থায় বিসিএস (সমবায়) ক্যাডার কর্মকর্তাদের পদায়নের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ পদ সংরক্ষণ; 
১০. প্রায় ৪০ (চল্লিশ) বছরের পুরোনো এই ক্যাডারের কাজের কলেবর বৃদ্ধির সাথে সংগতি রেখে অনতিবিলম্বে সমবায় অধিদপ্তরের সাংগঠনিক কাঠামো আপগ্রেডেশেন; 
১১. অনতিবিলম্বে উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা পদটি ১ম শ্রেণীতে উন্নীতকরণ;
১২. সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা ও প্রাপ্যতার ক্ষেত্রে আন্তঃক্যাডার বৈষম্য জরুরীভিত্তিতে দূরীকরণ;
১৩. উপনিবন্ধক পর্যন্ত বদলীর ক্ষমতা নিবন্ধক ও মহাপরিচালকের নিকট ন্যস্তকরণ; 
১৪. সমবায় অধিদপ্তরের আওতাধীন মিল্ক ভিটা, বাংলাদেশ সমবায় ব্যাংক, বাংলাদেশ জাতীয় মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি, বাংলাদেশ সমবায় শিল্প সংস্থা, বাংলাদেশ সমবায় মার্কেটিং সোসাইটি, বাংলাদেশ সমবায় শিল্প সমিতি এবং যে সকল সমবায় সমিতি সরকারের ঋণ, শেয়ার ও গ্যারান্টি রয়েছে ঐ সকল সমিতিতে বিসিএস সমবায় ক্যাডার কর্মকর্তাদের পদায়নের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ পদ সংরক্ষণ।

এমআই


Somoy Journal is new coming online based newspaper in Bangladesh. It's growing as a most reading and popular Bangladeshi and Bengali website in the world.

উপদেষ্টা সম্পাদক: প্রফেসর সৈয়দ আহসানুল আলম পারভেজ

যোগাযোগ:
এহসান টাওয়ার, লেন-১৬/১৭, পূর্বাচল রোড, উত্তর বাড্ডা, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ
কর্পোরেট অফিস: ২২৯/ক, প্রগতি সরণি, কুড়িল, ঢাকা-১২২৯
ইমেইল: somoyjournal@gmail.com
নিউজরুম ই-মেইল : sjnewsdesk@gmail.com

কপিরাইট স্বত্ব ২০১৯-২০২৪ সময় জার্নাল