মেহরাজ হোসেন,চট্টগ্রাম প্রতিনিধি:
বাংলার ন্যাচার বলি বা স্বাভাবিক জীবনযাপন বলি সবাই সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রেখে বসবাস করে আসছে। এর ভিতরে হয়তো কিছু দুষ্কৃতকারী রাজনৈতিকভাবে হোক অর্থনৈতিকভাবে কিংবা অভ্যন্তরীণ হোক তারা সৌহার্দ্য সম্প্রীতির ভিতর তারা কালেমা লেপনের চেষ্টা করে। তারা যেন সেই সুযোগ না পায়। পূজার শেষ সময়েও সবার চোখ কান খোলা রাখতে হবে। শেষ সময়েও সবাইকে এলার্ট থাকতে হবে। যেহেতু আগামীকাল (রবিবার) বিসর্জন আমরা যদি এখন একটু স্বস্তিতে থাকি তাহলে যেকোনো অপ্রীতিকর কিছু ঘটনা ঘটে যেতে পারে। শনিবার (১২ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১২ টায় মিরসরাই পৌর সদরের জগদ্বেশ্বরী কেন্দ্রীয় কালিবাড়ি মন্দির কমপ্লেক্স পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ মাহবুবুল হক।
এর আগে সকাল ১১ টায় মিরসরাই উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের আয়োজনে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ডিগনিটি বক্স, ফ্যামিলি কিট বক্স ও এককালীন অনুদান বিতরণ অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহফুজা জেরিনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাখেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ মাহবুবুল হক।
সবশেষে অতিথিরা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ ১৮০ পরিবারকে ডিগনিটি বক্স ও ফ্যামিলি কিট বক্স এবং ৬৪ পরিবারের মাঝে নগদ ৭ হাজার টাকা তুলে দেন। অনুষ্ঠানের সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন সিএসপিবি প্রকল্প এবং ইউনিসেফ বাংলাদেশ।
পরবর্তীতে দুর্গাপূজা পরিদর্শনে উপস্থিত ছিলেন, জগদ্বেশ্বরী কেন্দ্রীয় কালিবাড়ি মন্দির কমপ্লেক্সের সভাপতি সুদর্শন রায়, সাধারণ সম্পাদক জহরলাল নাথ অভি, মিরসরাই উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি সুভাষ সরকার, উপজেলা জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদের সভাপতি পরিমল কর্মকার প্রমুখ।
সময় জার্নাল/তানহা আজমী