ঈদ-উল-আযহা পালন করে
ফেঞ্চুগঞ্জে এলাম ফিরে,
রোগীরা হয়তো বলতে পারেন
সংবাদ কেন পেলাম ধীরে?
হঠাৎ মনে পড়লো এখন
ফিরে আসার সংবাদ জানাই,
রোগীরা তখন বুঝতে পারবে
চিকিৎসা নিতে এবার যাই।
কঠিন লকডাউন দিচ্ছে সরকার
তাতে কোনো সমস্যা নাই,
রোগ যদি হয়েই যায়
চেম্বারে আসতে অসুবিধা নাই।
দিন বলেন আর রাত্রি বলেন
সব ডাক্তার পাবেন না,
ডাঃ শফিকুল আলমকে পাবেন
এই সুযোগ হারাবেন না।
গভীর রাত! তাতে কি হয়েছে?
ডাঃ শফিকুল সাহেব কে ফোন করুন,
রোগীদের জন্য ফোন খোলা থাকে
প্রয়োজনে ফোন করেই দেখুন।
দিনের বেলাও আসতে হলে
ফোন করে আসতে হবে,
চেম্বারে এসে রোগী দেখিয়ে
তাড়াতাড়ি যাওয়া যাবে।
ফোন নাম্বারটা দিয়ে দিলাম
যোগাযোগে যাতে সুবিধা হয়,
রাতে-দিনে প্রয়োজন হলেই
মনের মধ্যে থাকবে না ভয়।
স্কুল বন্ধ মাদ্রাসা বন্ধ
ছোট্ট ছেলেদের মুসলমানি করান,
কান্নাকাটি করবে না বাচ্চারা যদি
ডাঃ শফিকুল দিয়ে হয় অপারেশন।