আব্দুল্লাহ চৌধুরী, নোয়াখালী প্রতিনিধি:
নোয়াখালী-কুমিল্লার ঘটনায় বিএনপি নেতাসহ ৮ জনকে গ্রেফতারের ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন করেছেন নোয়াখালীর পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম
নোয়াখালীর চৌমুহনীতে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাটের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে গতকাল সোমবার জেলার বিভিন্ন থানার পুলিশ,জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও র্যাব-১১ বিএনপির ২ নেতা-সমর্থকসহ ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- সুধারাম থানার ৮নং ধর্মপুর ইউনিয়নের ৭নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো.সুমন (৩৩) বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী পৌরসভার ৬নম্বর ওয়ার্ডের ইমরান হোসেন নিশান (২০) একই ওয়ার্ডের মো.রনি (২০) চৌমুহনী পৌরসভার মীরওয়ারিশ গ্রামের বিএনপির সমর্থক মো.ইউসুফ (৩০), চৌমুহনী পৌরসভার ৮নম্বর ওয়ার্ডের আক্তারুজ্জামান (৫০) সোনাইমুড়ী উপজেলার রবিউল হোসেন ওরফে রনি (৩২) লক্ষীপুর সদর উপজেলার সাহেদুল ইসলাম (২২) হাতিয়া পৌর বিএনপির প্রচার সম্পাদক ছেরাজুল হক বেচু (৪২)।
মঙ্গলবার (২৬ অক্টোবর) সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে গ্রেফতারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন নোয়াখালীর পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম।
তিনি জানান, আসামি ইমরান হোসেন নিশান পূর্বে গ্রেফতারকৃত আব্দুর রহিম সুজনসহ কয়েকজন মন্দিরে লুটপাট করে ১ লক্ষ ৩৫হাজার টাকা ভাগ বাটোয়ারা করে। আসামি নিশান ৮হাজার টাকা ভাগে পায়। এর মধ্যে ৫হাজার ৫০০ টাকা সে খরচ করে। বাকী ২৫০০ টাকা তার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামিদের মঙ্গলবার দুপুরে নোয়াখালী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হবে।
সময় জার্নাল/এলআর