নিজস্ব প্রতিবেদক: আঞ্চলিক ইতিহাস সব সময় জাতীয় ইতিহাসের অংশ। ভবেরচর গণহত্যার বিবরণ ৫০ বছর পর হলেও ছাপা বই হিসেবে এসেছে তা অত্যান্ত গুরুত্বপুর্ণ কাজ হয়েছে। আজ থেকে দেশবাসী জানবে এই নৃশংস গণহত্যাযজ্ঞের কথা।
কথাগুলো বলেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্ট্রি মফিদুল হক। আজ বিকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে সাহাদাত পারভেজ রচিত ‘গণহত্যার গহন গল্প : প্রসঙ্গ ভবেরচর’বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠিত হয়। মোড়ক উন্মোচন করেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্ট্রি মফিদুল হক, কবি টোকন ঠাকুর, লোকগবেষক সাইমন জাকারিয়া, কবি সাকিরা পারভীন, সংগঠক আবু সাঈদ, আলোকচিত্রী সুদীপ্ত সালাম, প্রাবন্ধিক এহ্সান মাহমুদ ও গবেষক ইমরান মাহফুজ। বক্তব্য রাখেন শাহীন আহমেদ তনু, নাদিরা সাবরীন ও সাধিকা সৃজনী তানিয়া প্রমুখ।
১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বর মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার ভবেরচরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনি নৃশংস গণহত্যা পরিচালনা করে। ঘাতকের দল বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে ৯ কিশোরসহ ১১ জনকে হত্যা করে। এই নিষ্ঠুর ঘটনাকে কেন্দ্র করেই রচিত হয়েছে ‘গণহত্যার গহন গল্প : প্রসঙ্গ ভবেরচর’। অনুষ্ঠানে ভবেরচর গণহত্যায় ১১ শহীদের স্মরণে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
এমআই