কর্পোরেট প্রতিবেদক : বাজারে সেরা ও বিশ্বমানের ডিশ ওয়াশ লিকুইড সরবরাহ করার প্রচেষ্টায় প্রতিনিয়ত কাজ করছে এএনএইচ এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড। “সততা ও সেরা মানই সর্বাগ্রে”- এই নীতি বুকে ধারণ করে বাজারে আছে রে ডিশ ওয়াশ লিকুইড। বর্তমানে পাওয়া যাচ্ছে শুধুই লেমন কালার ও ফ্লেভারে। অতি শিঘ্রই বাজারে আসছে অরেঞ্জ কালার এবং ফ্লেভারেও।
অ্যাকুয়া, ইডিটিএ-ডাই সোডিয়াম, লাবসা, সিডিইএ, পটাশিয়াম হাইড্রোক্সাইড, ডিএমডিএমএইচ, লেমন পারফিউম, অ্যাপল গ্রিন কালার ইত্যাদি উপাদান ব্যবহারের মাধ্যমে রে ডিশওয়াশ লিকুইড তৈরি করা হয়েছে।
এটি ব্যবহারের জন্য ১ চা চামচ রে ডিশওয়াশ লিকুইড নিয়ে একটি বাটিতে ১ কাপ পরিমাণ পানির মধ্যে মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর মিশ্রণটিতে ডুবিয়ে নেয়া স্পঞ্জ চেপে নিয়ে সেটি দিয়ে বাসনকোসন মেজে নিয়ে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিলেই রেডি আপনার পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত থালা-বাসন। এটি থালা-বাসন পরিষ্কারের সাথে সাথে নিশ্চিত করে শাইনিং ব্রাইটনেস।
সাধারণত বাড়িতে খাওয়া-দাওয়ার পর রান্না ঘরের সিঙ্কে বাসনকোসন ফেলে রাখা হয় সারারাত জুড়ে। সকালে বাসার গৃহ-সহকারি এসে এগুলো পরিষ্কার করে ধুয়ে ফেলে। যেখানে অল্প কিছু সময়ের জন্য অপরিষ্কার বাসনকোসন ফেলে রাখলেই তাতে ব্যাকটেরিয়াসহ নানা জীবাণু জন্ম নেয়, সেখানে দীর্ঘ সময় ধরে ফেলে রাখা বাসনকোসন ডিশ ওয়াশ লিকুইড দিয়ে শুধু দৃশ্যত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করাই যথেষ্ট নয়, এগুলোকে জীবাণুমুক্ত করাও সমান গুরুত্বপূর্ণ। করোনাকালীন সংকটে এই চাহিদাটিকে সমান গুরুত্বের সাথে বিবেচনায় নিয়েই রে টয়লেট্রিজ প্ল্যান্টে দীর্ঘ সময় ধরে আর এন্ড ডি নিশ্চিত করে তৈরি হয়েছে রে ডিশ ওয়াশ লিকুইড।
রে ডিশ ওয়াশ লিকুইড নিশ্চিত সেরা আন্তর্জাতিক মানে শুধু তেল-চর্বি-ময়লা পরিষ্কারই করে না, এটি ৯৯.৯% জীবাণু ধ্বংস করতে পুরোপুরি কার্যকর। এটি গ্লাস, সিরামিক, অ্যালুমিনিয়াম ও মেলামাইন-সহ সব ধরনের বাসনকোসনের তেল চটচটে ময়লা, চর্বি ও জীবাণু নিমিষেই সাফ করতে পারে। একই সঙ্গে এর মধ্যে পরিমাণ মতো ময়েশ্চারাইজিং এজেন্ট ব্যবহারের কারণে এটি ত্বকে খসখসে ভাব সৃষ্টি করে না, বরং ত্বককে রাখে মসৃণ ও কোমল। পিএইচ নিউট্রালাইজ করার মাধ্যমে পানির সমতূল্য পিএইচ নিশ্চিত করে এই ডিশ ওয়াশ লিকুইডটিকে রাখা হয়েছে ত্বকের জন্য নিরাপদ। জেনে রাখা ভালো, ডব্লিউএইচও'র মতে নিরাপদ পানির পিএইচ লেভেল থাকে ৬.৫-৮.৫। ৬.৫ এর চেয়ে কম পিএইচ লেভেলে যেকোনো তরল এসিডীয় এবং ৮.৫ এর চেয়ে বেশি পিএইচ লেভেলে যেকোনো তরল ক্ষারীয় আচরণ প্রকাশ করে।
বর্তমানে লেমন কালার ও ফ্লেভারে এই পণ্যটি পাওয়া যাচ্ছে ২৫০ মিলিগ্রাম স্যাশেপ্যাক, ৫০০ মিলিগ্রাম বোতল, ১ লিটার ও ৫ লিটার রিফিল প্যাকে। অরেঞ্জ কালার এবং ফ্লেভারেও একই এসকেইউ সাইজে পণ্যটি পাওয়া যাবে। এছাড়াও আসবে ৬০০ মিলিগ্রাম সুদৃশ্য প্যাক সাইজে।
সতর্কতা হিসেবে মনে রাখবেন, শিশুদের নাগালের বাইরে রাখতে হবে এবং খেয়ে ফেলা যাবে না। অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে খেয়ে ফেললে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
সময় জার্নাল/এসএ