বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

মনোরম সুন্দর্যে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে দুই লক্ষাধিক গাছ:পদ্মা সেতু

শুক্রবার, জুন ২৪, ২০২২
মনোরম সুন্দর্যে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে  দুই লক্ষাধিক গাছ:পদ্মা সেতু


সময় জার্নাল ডেস্ক: ১০ বছর ধরে নিয়মিত পরিচর্যা আর রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে বেড়ে উঠেছে পদ্মা সেতুর বনায়ন প্রকল্পের গাছগুলো। সম্প্রতি শরীয়তপুরের জাজিরার নাওডোবায় পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা থেকে মাদারীপুরের শিবচরের পাচ্চর পর্যন্ত সাড়ে ১০ কিলোমিটার সংযোগ সড়ক। সড়কের দুই পাশে নানা জাতের ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছ লাগানো হয়েছে। আর সড়ক বিভাজকের ওপর লাগানো হয়েছে নানা জাতের ফুলের গাছ। সেখানে সারা বছরই ফুল ফোটে।


এই সড়কের পাশাপাশি পদ্মা সেতুর চারটি পুনর্বাসন কেন্দ্র, দুটি সার্ভিস এড়িয়া, কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড ও শেখ রাসেল সেনানিবাস এলাকায় বনায়ন করেছে শরীয়তপুর বন বিভাগ। পদ্মা সেতু প্রকল্পের আওতায় তৈরি বনায়ন প্রকল্পে আম, জাম, কাঁঠাল, সেগুন, জারুল, শিলকড়ই, তেজপাতা, দারুচিনি, নিমসহ ৬১ ধরনের ফলদ, বনজ, ঔষধি গাছসহ বিভিন্ন ফুলের গাছ রয়েছে।


পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা পার হওয়ার পরই চোখে পড়বে এসব ফুল-ফলের গাছ। পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ শুরুর সময় লাগানো এসব গাছ এখন চারদিকে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে।


পদ্মা সেতু প্রকল্পে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীরা বলছেন, দেশের অন্য কোনো প্রকল্পে এত বনায়ন হয়নি। বনায়ন প্রকল্পের আওতায় দুই লক্ষাধিক বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রোপণ করা হয়েছে। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে স্থানীয় ব্যক্তিদের রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে এই বনায়ন প্রকল্প।


সেতু বিভাগের প্রকৌশলীরা জানান, ২০০৭-০৮ সালে যখন পদ্মা সেতুর জন্য জমি অধিগ্রহণ শুরু হয়, তখন এ এলাকা ছিল ফসলের জমি আর লোকালয়। জমি অধিগ্রহণের পরে নিচু জায়গা বালু দিয়ে ভরাট করা হয়। তারপর সড়কসহ বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়। এরপর ২০১২-১৩ সাল থেকে এসব স্থানে বনায়ন কার্যক্রম শুরু করা হয়।


ঢাকা-বরিশাল সড়কের ট্রাক চালান দিদারুল আলম। তিনি ২০১৭ সাল থেকে পদ্মা সেতুর সংযোগ সড়ক ব্যবহার করে কাঁঠালবাড়ি ঘাট হয়ে ঢাকা পর্যন্ত বাস চালাচ্ছেন। ‘ওই সাড়ে ১০ কিলোমিটার অংশে গাড়ি চালালে মনে হয়, কোনো পাহাড়ি অঞ্চল দিয়ে যাচ্ছি। যেমন সবুজ ছায়ায় ঘেরা, তেমন সড়ক বিভাজকের ওপর নানা রঙের ফুল শোভা পাচ্ছে।’


খুলনা-ঢাকা সড়কের বাসচালক মোক্তার হোসেন, দেশের অনেক অঞ্চলের বিভিন্ন সড়কে গাড়ি চালিয়েছেন। পাহাড়ি অঞ্চল ছাড়া এমন সবুজে ঘেরা ও ফুলের সৌন্দর্যবর্ধিত সড়ক কোথাও পাননি তিনি।


শরীয়তপুর বন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম খান বলেন, ১০ বছর ধরে নিয়মিত পরিচর্যা আর রক্ষণাবেক্ষণ করে গাছগুলো পরিপক্ব করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার রেখেছে বন বিভাগ। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে সম্পদ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বনায়ন প্রকল্পটি।



১০ বছর ধরে নিয়মিত পরিচর্যা আর রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে বেড়ে উঠেছে পদ্মা সেতুর বনায়ন প্রকল্পের গাছগুলো। সম্প্রতি শরীয়তপুরের নাওডোবায়

১০ বছর ধরে নিয়মিত পরিচর্যা আর রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে বেড়ে উঠেছে পদ্মা সেতুর বনায়ন প্রকল্পের গাছগুলো। সম্প্রতি 

শরীয়তপুরের জাজিরার নাওডোবায় পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা থেকে মাদারীপুরের শিবচরের পাচ্চর পর্যন্ত সাড়ে ১০ কিলোমিটার সংযোগ সড়ক। সড়কের দুই পাশে নানা জাতের ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছ লাগানো হয়েছে। আর সড়ক বিভাজকের ওপর লাগানো হয়েছে নানা জাতের ফুলের গাছ। সেখানে সারা বছরই ফুল ফোটে।


এই সড়কের পাশাপাশি পদ্মা সেতুর চারটি পুনর্বাসন কেন্দ্র, দুটি সার্ভিস এড়িয়া, কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড ও শেখ রাসেল সেনানিবাস এলাকায় বনায়ন করেছে শরীয়তপুর বন বিভাগ। পদ্মা সেতু প্রকল্পের আওতায় তৈরি বনায়ন প্রকল্পে আম, জাম, কাঁঠাল, সেগুন, জারুল, শিলকড়ই, তেজপাতা, দারুচিনি, নিমসহ ৬১ ধরনের ফলদ, বনজ, ঔষধি গাছসহ বিভিন্ন ফুলের গাছ রয়েছে।



পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা পার হওয়ার পরই চোখে পড়বে এসব ফুল-ফলের গাছ। পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ শুরুর সময় লাগানো এসব গাছ এখন চারদিকে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে।


পদ্মা সেতু প্রকল্পে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীরা বলছেন, দেশের অন্য কোনো প্রকল্পে এত বনায়ন হয়নি। বনায়ন প্রকল্পের আওতায় দুই লক্ষাধিক বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রোপণ করা হয়েছে। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে স্থানীয় ব্যক্তিদের রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে এই বনায়ন প্রকল্প।


সেতু বিভাগের প্রকৌশলীরা জানান, ২০০৭-০৮ সালে যখন পদ্মা সেতুর জন্য জমি অধিগ্রহণ শুরু হয়, তখন এ এলাকা ছিল ফসলের জমি আর লোকালয়। জমি অধিগ্রহণের পরে নিচু জায়গা বালু দিয়ে ভরাট করা হয়। তারপর সড়কসহ বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়। এরপর ২০১২-১৩ সাল থেকে এসব স্থানে বনায়ন কার্যক্রম শুরু করা হয়।


ঢাকা-বরিশাল সড়কের ট্রাক চালান দিদারুল আলম। তিনি ২০১৭ সাল থেকে পদ্মা সেতুর সংযোগ সড়ক ব্যবহার করে কাঁঠালবাড়ি ঘাট হয়ে ঢাকা পর্যন্ত বাস চালাচ্ছেন।ওই সাড়ে ১০ কিলোমিটার অংশে গাড়ি। যেমন সবুজ ছায়ায় ঘেরা, তেমন সড়ক বিভাজকের ওপর নানা রঙের ফুল শোভা পাচ্ছে।’


এসএম


Somoy Journal is new coming online based newspaper in Bangladesh. It's growing as a most reading and popular Bangladeshi and Bengali website in the world.

উপদেষ্টা সম্পাদক: প্রফেসর সৈয়দ আহসানুল আলম পারভেজ

যোগাযোগ:
এহসান টাওয়ার, লেন-১৬/১৭, পূর্বাচল রোড, উত্তর বাড্ডা, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ
কর্পোরেট অফিস: ২২৯/ক, প্রগতি সরণি, কুড়িল, ঢাকা-১২২৯
ইমেইল: somoyjournal@gmail.com
নিউজরুম ই-মেইল : sjnewsdesk@gmail.com

কপিরাইট স্বত্ব ২০১৯-২০২৪ সময় জার্নাল