শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪

সাহিত্যসখা মজিদ মাহমুদ

বৃহস্পতিবার, এপ্রিল ১৫, ২০২১
সাহিত্যসখা মজিদ মাহমুদ

মোহাম্মদ আব্দুর রউফ :

 

হৃদয় থেকে কবিতা হৃদয়ে প্রত্যাবর্তন করে একহৃদয় থেকে শতহৃদয়ে, শতমন মননে, জীবন জনপদে আলোর ন্যায় কবিতাও ছড়িয়ে দেশ থেকে দেশান্তরে, যুগ থেকে যুগান্তরে, কাল থেকে কালান্তরে তবে সব কবিতা নয়, সব কবিও নয় জীবনানন্দ দাশের (১৮৯৯-১৯৫৪) মতো করে বললে কেউকেউ লুইপা থেকে শুরু করে প্রাচীন মধ্যযুগ মিলিয়ে সহস্র বর্ষ যাবৎ সহস্রাধিক কবিরা একই বিষয়ে কাব্যচর্চা করে জীবনযৌবন কাটিয়ে দিয়েছেন সুর স্বরে কিছুটা স্বাতন্ত্র্য থাকলেও এঁরা প্রায় একই প্রকৃতি প্রবণতার মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত (১৮২৪-১৮৭৩) এসে কবিতার মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন সৃষ্টি করেছিলেন নতুন কাব্যপথ সুর স্বরে, মন মেজাজে, রূপ রসে, ছন্দ-অলংকারে চোখ ধাঁধানো আবিষ্কার বড় প্রতিভা গতানুগতিক শিল্পপথ পরিত্যাগ করে চলেন নিজেই নিজের পথটি তৈরি করে নেন মধুসূদন, রবীন্দ্র-নজরুল হয়ে তিরিশের পঞ্চপাণ্ডবেরা কেউ কারো পথে হাঁটেননি সবাই যার যার মতো করে সাহিত্য-পথরেখা নির্মাণ করে নিয়েছিলেন অমিয় চক্রবর্তী (১৯০১-১৯৮৬) কবিগুরুর সাহিত্য-সচিবের কাজ করলেও সযত্নে কবিগুরুকে এড়িয়ে চলেছিলেন জীবনানন্দ দাশ তো ধূসরপাণ্ডলিপিতে (১৯৩৬) নতুন কাব্যরচনার ঘোষণা দিয়েই কাব্যাসরে অবতীর্ণ হয়েছিলেন

 

দেশভাগের পরবর্তীকালে রকম উল্লেখযোগ্য কবির আবির্ভাব ঘটেনি তবে পঞ্চাশ ষাট দুদশক মিলিয়ে এক ঝাঁক প্রতিভাবান কবির আগমন ঘটেছিল এঁদের মধ্যে শামসুর রাহমান (১৯২৯-২০০৬), হাসান হাফিজুর রহমান (১৯৩২-১৯৮৩), আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ (১৯৩২-২০০১), আলাউদ্দিন আল আজাদ (১৯৩২-২০০৯), আবু হেনা মোস্তফা কামাল (১৯৩৬-১৯৮৯), আল মাহমুদ (১৯৩৬-২০১৯), নির্মলেন্দু গুণ (. ১৯৪৫) প্রমুখ অন্যতম এঁরা ভাষা আন্দোলন মুক্তিযুদ্ধের মতো দুটি ঐতিহাসিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে জাতীয়তাবাদী চিন্তাচেতনা নির্ভর কাব্যকলা নির্মাণ করতে পেরেছিলেন নিপীড়িত বঙ্গবাসীর হৃদয়কথা বুঝতে পেরেছিলেন পাঠকহৃদয়ের সঙ্গে নিজেদের কবিসত্তাকে মিলিয়ে নিতে পেরেছিলেন গ্রামগঞ্জ, মাঠঘাট, ক্ষেতখামার, লোক লোকালয়কে এঁরা কাব্যচিন্তায় হাজির করতে পেরেছিলেন এই দেশ, দেশের মাটি মানুষের সুগভীরে কাব্যচিন্তা সোনালি শস্যদানার ন্যায় বপন করে দিতে পেরেছিলেন তাই এঁদের কবিতা মাঠেময়দানে, মিছিলে-মিটিংয়ে, সভাসমিতিতে, গ্লোগানে-স্লোগানে এই জীবন জনপদকে আলোড়িত করেছিল সত্তর দশকে বাংলাদেশের কাব্যচিন্তায় ভাটা আসে যৎকিঞ্চিত কিছু কবিতাকর্ম ছাড়া সিংহভাগই চর্বিতচর্বণ এমনকি জাতীয়তাবাদী কাব্যকর্মও পাঠককে আর সেভাবে আকৃষ্ট করতে পারেনি

 

আশির দশকে মাহফুজামঙ্গল (১৯৮৯) হাতে নিয়ে কবি মজিদ মাহমুদ (. ১৯৬৬) পাঠকের সামনে হাজির হয়েছিলেন সেই থেকে চারদশকের অধিককাল কবিতার সন্ধানে রত থেকেছেন তবে কবিতা অন্বেষণে অগ্রজের পথে হাঁটেননি এই কবি মাইকেল-রবীন্দ্র-নজরুল অথবা তিরিশি কবিকুলের ন্যায় তিনিও স্বতন্ত্র কবিসত্তা নিয়েই কবিতার পথরেখা সৃজন করেছিলেন সমসাময়িক সময় থেকে সহস্রবর্ষের ইতিহাসঐতিহ্য, সভ্যতাসংস্কৃতি, প্রকৃতিপুরাণপ্রসঙ্গ মন্থন করে কাব্যউপাদান আহরণ করেছিলেন উপমা অলংকার, শব্দসংকেতে এই জনপদ জীবনের সুখদুঃখের ইতিবৃত্ত কাব্যসূত্রে গ্রন্থিত করেছিলেন একালের সঙ্গে সেকালের শিল্পসূত্র নির্মাণ করেছিলেন তাঁর কাব্যকলা মোটেই এককমুখি শিল্পকর্ম নয়, নানাদিক থেকে নানাভাবে কাব্যরস আস্বাদনের সমূহসুযোগ সম্ভাবনা বিদ্যমান কাব্যগভীরতা বিষয়ব্যাপ্তির কারণেই এটি সম্ভব হয়েছে পদাবলি সাহিত্যের প্রেমপ্রবণতা, মঙ্গলকাব্যের ঐতিহ্যিক সুর, রবীন্দ্র-নজরুলের রোমান্টিক কাব্যশৈলীর সঙ্গে সমকালীন বঙ্গজীবন জনপদের সংযোগসূত্র বিনির্মাণে তিনি বিস্ময়কর কাব্যসফলতার পরিচয় দিয়েছেন পাঠকসমাবেশ ভালোবেসে তাঁকেমাহফুজামঙ্গলের কবিনাম দিলেও কবি মাহফুজামঙ্গলেই সীমাবদ্ধ থাকেননি পাখির ন্যায় ডানাদুটি মেলে দিয়েছেন বিপুল কাব্যাকাশে কাব্যালোকের অন্তর্গত রূপসৌন্দর্যে সন্ধানে নিরত থেকেছেন তিনি এঁকে দিতে চেয়েছেন কাব্যসুরের নতুন দিগন্তরেখা সেখানে নানা রং রেখার, সুর স্বরের, মন মেজাজের কাব্যকথার সঙ্গে একেএকে পাঠকের পরিচয় ঘটতে থাকে তাঁর কবিতা মানেই নতুন অনুভূতি, নতুন অভিজ্ঞতা; অনাঘ্রাত ফুলের সুরভিসৌরভ চার দশকের কাব্যসাধনায় কমবেশি চৌদ্দপনেরটি কবিতাগ্রন্থ রচনা করেছেন তিনি প্রতিটি গ্রন্থই বিষয়শৈলীতে একে অপরের থেকে ভিন্ন মাপে মাত্রার, সুর স্বরের কখনো রোমান্টিক প্রেমাকুলতা, কখনো মানবসৃষ্টি রহস্য, কখনোবা আধ্যাত্মিক সাহিত্যসম্পদকে স্মরণপূর্বক দেওয়ান--মজিদএ (২০১২) হাজির হচ্ছেন তিনি তবে কোথাও স্থির থাকছেন না তিনি ক্রমান্বয়ে নতুন নতুন কাব্যসুর স্বরের জগতে পদার্পণ করছেন পাঠককে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন নতুন নতুন জীবন জগতের সঙ্গে এটি তাঁর কাব্যসক্ষমতার পরিচায়ক রোমান্টিক-আধ্যাত্মিক অথবা  দার্শনিক জীবনজগত পরিভ্রমণ পরিশেষে নেমে আসছেন যাপিত জীবন জনপদের বাস্তবভূমিতে সমসাময়িক সময় সমাজের জনজীবনের দুঃখকষ্টকে উপজীব্য করে কবিতার ডালি সাজাচ্ছেন তিনি রচনা করছেন কাটাপড়া মানুষ (২০১৭) কবিতাগ্রন্থ বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুলের মতোই তিনিও মানুষের দুঃখকষ্টে সমভাবেই ব্যথিত হন অযুতনিযুত গণমানুষের অশ্রুবিন্দুতে রচনা করছেনকাটাপড়া মানুষ মূলত নিপীড়নে-নিষ্পেষণে, নির্যাতনে-নিরুপায় মানবসত্তার হাহাকার ধ্বনিই মানবহৃদয়ে পৌঁছে দিতে চেয়েছিলেন স্বাধীন স্বদেশে আর কোনো কবিকে এভাবে মানবদুঃখে অশ্রæপাত করতে দেখা যায়নি

 

কবিতার পাশাপাশি গদ্যসাহিত্যেও তাঁর শিল্পপদক্ষেপ নিঃসন্দেহে স্মরণীয় ছোটবড় তেরটি গল্পকথার সমন্বয়ে সম্পর্ক (২০১৯) গল্পগ্রন্থটি তাঁর জীবন সমাজ-অভিজ্ঞতার শৈল্পিক ফসল নরনারীর পারষ্পারিক সম্পর্কসূত্র, বাস্তবতা-পরাবাস্তবতা, সামাজিক-রাজনৈতিক কপটতা, মনস্তাত্ত্বিক দ্বিধাদ্বন্দ্ব ইত্যাকার প্রসঙ্গ মিলিয়ে এক বিশেষ শিল্পকর্ম গল্পগুলো পাঠককে অবিরাম ধরে রাখতে সক্ষম বিশেষতসম্পর্ক’, ‘ মেয়ের নাম দেব কি’, অথবাকুকুর নামের লোকটিপ্রসঙ্গে বলা যায় পাঠের ভেতর ঢুকলে মাঝেমধ্যে মনে হতে পারে, কবিতাই পড়ছি কিন্তু মেমোরিয়াল ক্লাবএ (২০২০) এসে আমরা ভিন্ন মজিদের সাক্ষাৎ পাই এখানে কাব্যিক চিন্তাদর্শনের কিছুটা ছায়াপাত থাকলেও কাব্যভাষা থেকে অনেকটাই সরে এসেছেন তিনি উপন্যাস-আখ্যানের উপযোগী গদ্যশৈলী নির্মাণ করে নিয়েছেন উপন্যাসটির সরলপাঠে মনে হতে পারে, কতগুলো কাহিনি অথবা উপকাহিনির ঘনঘটা দেখিয়েছেন মূলত এসব কাহিনির অন্তরালে রয়েছে সুগভীর চিন্তাদর্শন এই চিন্তাকে বিনিসুতোর মালায় গেথে দিতে চেয়েছেন তাই আশ্রয় নিয়েছেন এসব ঘটনার এই চিন্তা মানুষকে নিয়ে, মানুষের যাপিত জীবন, পারিপার্শ্বিক পরিবেশপ্রকৃতি সংস্কৃতি নিয়ে ঘটমান ইতিহাসের ঘটনাদুর্ঘটনা, মানবিক বিপর্যয়, বিশ্বনেতাদের ভণ্ডামী, পুরাকালের রাজরাজাদের স্বেচ্ছাচারিতা, রাজনীতির অন্তরালের বণিকবৃত্তিসুলভ প্রবৃত্তি, সাংবাদিক জগতের অন্দরমহল ইত্যাকার প্রসঙ্গ লেখকের চিন্তাচেতনায় হাজির দেখতে পাই বর্তমানে বিদ্রোহী কবির জীবনীভিত্তিক উপন্যাসতুমি শুনিতে চেয়ো নারচনায় রত আছেন তিনি ইতোমধ্যে ওয়েব পোর্টালে প্রকাশিত পর্বগুলো পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে পুরো গ্রন্থপাঠে বিদ্রোহী কবিকে নতুন করে চেনাজানার সুযোগ তৈরি হবে বলে মনে করি

 

কেবল কবিতা অথবা কথাসাহিত্যই নয়, প্রবন্ধসাহিত্যেও তাঁর সমান আগ্রহ নজরুল তৃতীয় বিশ্বের মুখপাত্র (১৯৯৬) থেকে শুরু করে সাহিত্যে মহামারি অন্যান্য (২০২১) পর্যন্ত দুদশকের অধিককাল ধরে গড়ে তুলেছেন বিপুল গদ্যভাণ্ডার পাণ্ডবপুত্র অর্জুনের ন্যায় দুহাতে অবিরাম কাজ করে যাচ্ছেন তিনি প্রবন্ধসাহিত্যে পুনরুক্তি অনেকক্ষেত্রে বিরক্তিকর কিন্তু মজিদ মাহমুদের প্রবন্ধসাহিত্য সে ক্ষেত্রে বেশ ত্রুটিমুক্ত বলা যায় রিপিটেশনে তাঁর আস্থা নেই বরং ক্রমান্বয়ে নতুন নতুন প্রসঙ্গের অবতারণা দেখতে পাই ক্ষেত্রবিশেষে সেটেলইস্যুতেও নতুন করে প্রশ্ন উত্থাপন করতে পারেন শ্রীকৃষ্ণকীর্তন প্রসঙ্গে সমালোচনাটি স্মরণযোগ্য কেন কবি কেন কবি নয় (২০০৩), নজরুলের মানুষধর্ম (২০০৪), ভাষার আধিপত্য বিবিধ প্রবন্ধ (২০০৫), উত্তর-উপনিবেশিক সাহিত্য অন্যান্য (২০০৭), সাহিত্য চিন্তা বিকল্প ভাবনা (২০১০), রবীন্দ্রনাথ ভারতবর্ষ (২০১২), ক্ষণচিন্তা (২০১৬), নতুন সাহিত্য চেতনা (২০১৮) নিঃসন্দেহে সুখপাঠ্য প্রবন্ধগ্রন্থ

 

মজিদ মাহমুদের প্রবন্ধসাহিত্যের বিষয়বিন্যাসের প্রতি তাকালে দেখি, বঙ্গসাহিত্যের দুই দিকপাল রবীন্দ্র-নজরুলের প্রতি তাঁর আগ্রহ খানিকটা বেশি তাই বলে রবীন্দ্র-নজরুলেই সীমাবদ্ধ থাকছেন না তিনি এইমে সিজায়ের, মিশেল ফুকোর মতো ওয়েস্টার্ন চিন্তাবিদও তাঁর আলোচনার আওতাভুক্ত কেবল সাহিত্যের রথিমহারথি অথবা চিন্তানায়কেরা নয়, পূর্বকালের ইতিহাসের সুগভীর পাটাতনে আলো ফেলতে চান তিনি কাগজ, কালিকলম, লিপির ব্যবহার, লাইব্রেরির উৎপত্তি ক্রমবিকাশ, সাংবাদিকতার শুভসূচনার ন্যায় প্রাচীন প্রসঙ্গের সুগভীরে অনায়াসে প্রবেশ করতে পারেন তিনি ডুবুরির ন্যায় সুদক্ষ শিল্পহাতে মণিমুক্তা তুলে আনতে পারেন মজিদ মাহমুদের প্রবন্ধসাহিত্য ক্ষেত্রবিশেষে আর্কাইভতুল্য পূর্বকালের জীবন জনপদের সঙ্গে নিজেকে পরিচিত করানোর সহায়কসূত্ররূপে বিবেচ্য তাই বলে স্বকালবিচ্যুত নন তিনি স্বকাল স্বজীবনকে পূর্বকালের প্রবেশদ্বাররূপে বিবেচনা করেন তিনি তাঁর প্রবন্ধসাহিত্যের বৃহৎঅংশ জুড়ে রয়েছে স্বকাল জীবনানন্দ দাশ, বুদ্ধদেব বসু, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, জসীমউদদীন, বিষ্ণুদে, ফররুখ আহমদ, সৈয়দ আলী আহসান, শক্তি চট্টোপাধ্যায়, বিনয় মজুমদার, মহাশ্বেতা দেবী, শহীদ কাদরী, রফিক আজাদ, মাহমুদুল হক, আল মাহমুদ, শহীদুল জহির, রশীদ করীম তাঁর প্রবন্ধপর্যেষণের আওতাভুক্ত সমসাময়িক সময়ের মনজুরে মওলা, হাবীবুল্লাহ সিরাজী, কামাল চৌধুরী, হেলাল হাফিজের সাহিত্যচিন্তা নিয়েও আলোচনা-সমালোচনা করতে দেখা যায় এমনকি নব্বই দশকের অনুজ কবিদের কবিতার পটভূমি বিষয়চতনা নিয়েও প্রবন্ধ লিখেছেন তিনি মূলত পূর্বাপর সাহিত্যের সামগ্রিক চিন্তাপরিসর তাঁর প্রবন্ধসাহিত্যে বিদ্যমান

 

মজিদ মাহমুদের জীবন সাহিত্যকর্মের প্রতি দৃকপাত করলে অনুভব কবি, ভালোবেসেই সাহিত্যকে গ্রহণ করেছিলেন তিনি সাহিত্যের জন্যই জীবনযৌবনকে উৎসর্গ করেছিলেন সাহিত্যের মাধ্যমেই বঙ্গজাতি জনপদের সেবা করতে চেয়েছিলেন তিনি বঙ্গসমাজ-সংস্কৃতিকে তুলে ধরতে চেয়েছিলেন জীবন জনপদের জীবনমান উন্নয়ন করতে চেয়েছিলেন পেশা অথবা নেশা নয়, সাহিত্য তাঁর কাছে রীতিমত সাধনাতুল্য শিল্পসম্পদ প্রায় অর্ধশত গ্রন্থের রচয়িতা এই সাহিত্যসখা ১৬ এপ্রিল, ১৯৬৬ পাবনার চরগড়গড়িতে এক প্রগতিশীল পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এই শুভক্ষণে সাহিত্যসখা মজিদ মাহমুদের প্রতি রইল অফুরন্ত শুভেচ্ছা

 

লেখক : শিক্ষক ও গবেষক


সময় জার্নাল/ইম


Somoy Journal is new coming online based newspaper in Bangladesh. It's growing as a most reading and popular Bangladeshi and Bengali website in the world.

উপদেষ্টা সম্পাদক: প্রফেসর সৈয়দ আহসানুল আলম পারভেজ

যোগাযোগ:
এহসান টাওয়ার, লেন-১৬/১৭, পূর্বাচল রোড, উত্তর বাড্ডা, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ
কর্পোরেট অফিস: ২২৯/ক, প্রগতি সরণি, কুড়িল, ঢাকা-১২২৯
ইমেইল: somoyjournal@gmail.com
নিউজরুম ই-মেইল : sjnewsdesk@gmail.com

কপিরাইট স্বত্ব ২০১৯-২০২৪ সময় জার্নাল