সময় জার্নাল ডেস্ক: আবহমান কাল ধরে চুলে রং করার ফ্যাশন ট্রেন্ড আজও অমলিন। তবে চুলে রং করার পর যত্ন না নিলে তা দ্রুত উঠে যায়। পাশাপাশি চুলেরও সমস্যা হতে পারে। জেনে নিন চুল রং করার পর যেসব নিয়ম মেনে চলবেন।
চুল রং করার পরে বিশেষ যত্ন নিতে হয়। কারণ চুলের রঙে ক্ষতিকর রাসায়নিক মিশ্রিত থাকে। তাই রং দেওয়ার আগে কী করা উচিত এবং কী করলে চুলের ক্ষতি হতে পারে সেটা বোঝা দরকার। তবে এই নিয়ে সচেতনতা আগের তুলনায় বেড়েছে। তাই চুলের রঙে রাসায়নিকের পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের অস্থায়ী রং, স্থায়ী রং, আধা-স্থায়ী রং, প্রি-লাইটেনার এবং অ্যামোনিয়ামুক্ত স্থায়ী রং পাওয়া যায়।
চুল রং করার পরে বিশেষ যত্ন নিতে হয়। কারণ চুলের রঙে ক্ষতিকর রাসায়নিক মিশ্রিত থাকে। তাই রং দেওয়ার আগে কী করা উচিত এবং কী করলে চুলের ক্ষতি হতে পারে সেটা বোঝা দরকার। তবে এই নিয়ে সচেতনতা আগের তুলনায় বেড়েছে। তাই চুলের রঙে রাসায়নিকের পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের অস্থায়ী রং, স্থায়ী রং, আধা-স্থায়ী রং, প্রি-লাইটেনার এবং অ্যামোনিয়ামুক্ত স্থায়ী রং পাওয়া যায়।
তাই এসব রং চুলে কতদিন টিকবে এবং চুলকে কতটা প্রভাবিত করবে সেটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটা রঙের আলাদা আলাদা প্রয়োগ বিধি রয়েছে। সব ধরনের রঙের ক্ষেত্রে একটি ভালো শ্যাম্পু, কন্ডিশনার, হেয়ার মাস্ক এবং লিভ-ইন কন্ডিশনার থাকা আবশ্যক। চুলের রঙের পরে সেটা যাতে চুলে টেকে তা নিশ্চিত করতে কয়েক সপ্তাহ নজর রাখা উচিত।
তাই এসব রং চুলে কতদিন টিকবে এবং চুলকে কতটা প্রভাবিত করবে সেটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটা রঙের আলাদা আলাদা প্রয়োগ বিধি রয়েছে। সব ধরনের রঙের ক্ষেত্রে একটি ভালো শ্যাম্পু, কন্ডিশনার, হেয়ার মাস্ক এবং লিভ-ইন কন্ডিশনার থাকা আবশ্যক। চুলের রঙের পরে সেটা যাতে চুলে টেকে তা নিশ্চিত করতে কয়েক সপ্তাহ নজর রাখা উচিত।
বেশিরভাগ চুলের কালার ব্যবহারেই চুলের কিছুটা ক্ষতি হয়। কারণ এতে চুলের স্বাভাবিক আর্দ্রতার ক্ষতিহয়। ফলে কোঁকড়া চুল আলগা হয়ে যায়। তাই প্যারাবেনমুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রতি ছয় মাসে একটি অ্যামোনিয়ামুক্ত শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিতে হবে।
বেশিরভাগ চুলের কালার ব্যবহারেই চুলের কিছুটা ক্ষতি হয়। কারণ এতে চুলের স্বাভাবিক আর্দ্রতার ক্ষতিহয়। ফলে কোঁকড়া চুল আলগা হয়ে যায়। তাই প্যারাবেনমুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রতি ছয় মাসে একটি অ্যামোনিয়ামুক্ত শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিতে হবে।
হাইলাইট করা চুলের রঙের ক্ষেত্রে বেশিরভাগ মানুষই এমন একটা রং বেছে নেন যেটা আসল রঙের চেয়ে কয়েক শেড হালকা। কিছু রং আছে যেগুলোতে রাসায়নিক ব্যবহার না করাই ভালো। এক্ষেত্রে চুলের বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী চুলের যত্ন নিতে হবে। সাধারণত একটা সাপ্তাহিক হেয়ার মাস্ক এবং প্রতিবার শ্যাম্পুর পর একটি লিভ-ইন কন্ডিশনার ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
হাইলাইট করা চুলের রঙের ক্ষেত্রে বেশিরভাগ মানুষই এমন একটা রং বেছে নেন যেটা আসল রঙের চেয়ে কয়েক শেড হালকা। কিছু রং আছে যেগুলোতে রাসায়নিক ব্যবহার না করাই ভালো। এক্ষেত্রে চুলের বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী চুলের যত্ন নিতে হবে। সাধারণত একটা সাপ্তাহিক হেয়ার মাস্ক এবং প্রতিবার শ্যাম্পুর পর একটি লিভ-ইন কন্ডিশনার ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
সময় জার্নাল/এলআর