জবি সংবাদদাতা:
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী ঐতিহাসিক আগরতলায় রবীন্দ্র জন্মশতবার্ষিকী ভবনে গত ৫ নভেম্বর মঞ্চস্থ হয়েছে বঙ্গবন্ধুর জবানবন্দি নাটক।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার হেদায়েত উল্লাহ তুর্কী'র রচনা ও নির্দেশনায় নাটকটিতে বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে অভিনয় করেছেন নাট্যকার নিজে এবং অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইমেল হক মোল্লা ও মহুয়া লিপি।
নাটকটিতে বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ, আগরতলা এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরা হয়। নাটকটি উপস্থিত দর্শকদের মধ্যে মুগ্ধতা ছড়িয়েছে। আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম আরশি কথা এবং ভলান্টারি হেলথ এসোসিয়েশন অব ত্রিপুরা যৌথভাবে আরশি কথা শারদ সম্মাননা ২০২৩ এর আয়োজনে নাটকটি মঞ্চস্থ হয়।
অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন শ্রী দীপক মজুমদার, মেয়র, আগরতলা পুর নিগম, আরিফ মোহাম্মদ, সহকারী হাইকমিশনার, বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশন, আগরতলা, ড. অলক ভট্টাচার্য, কর্পোরেটর, আগরতলা পুর নিগম, শ্রী সুব্রত চক্রবর্তী, ভাইস চেয়ারম্যান, সাংস্কৃতিক উপদেষ্টা কমিটি, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর, ত্রিপুরা সরকার, ড. চন্দ্রানী বিশ্বাস, যুগ্ম পরিচালক, সমাজকল্যাণ ও সমাজ শিক্ষা দপ্তর, ত্রিপুরা সরকার, ড. সুপ্রতিম বিশ্বাস, সিনিয়র প্রজেক্ট অফিসার, এইচ এস এস, ইউএনডিপি ইন্ডিয়া, ড. রাজীব মালাকার, সহকারী অধ্যাপক ( রুরাল ডেভেলপমেন্ট), শিপার্ড, ত্রিপুরা সরকার, শ্রী মলয় লস্কর, প্রোগ্রাম অফিসার, ওপেন এনএসএস ইউনিট, ত্রিপুরা স্টেট এনএসএস সেল, শ্রীমতী জবা চক্রবর্তী, পরিচালক ( ত্রিপুরা), নেহেরু যুব কেন্দ্র, ভারত সরকার, ডঃ শ্রীলেখা রায়,পরিচালক, ত্রিপুরা ভলান্টারি হেলথ এসোসিয়েশন, শ্রী অমিত ভৌমিক, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, ত্রিপুরা, শ্রী বিম্বিসার ভট্টাচার্য, অধিকর্তা, তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর, ত্রিপুরা সরকার, ডাঃ অনুপ কুমার সাহা, প্রিন্সিপাল, আগরতলা গভর্নমেন্ট মেডিকেল কলেজ, শ্রী অনুপ ভক্ত এজিএম ( মার্কেটিং) পিয়ারলেস হাসপাতাল, কলকাতা।
উক্ত অনুষ্ঠানে ত্রিপুরা রাজ্যের স্বনামধন্য ক্লাব ঐকতান যুব সংস্থা, মুক্তি সংঘ, যুবক সংঘ, আপনজন ক্লাব, ফ্লাওয়ারস ক্লাব, পোলস্টার ক্লাব, প্রান্তিক, অনীক ক্লাব, বিজয়ী সংঘ, এনবিআরসি, দেচবন্ধু চিত্তরঞ্জন ক্লাব, সংহতি সংঘ, সংহতি ক্লাব, বিবিসি, শিবনগর মডার্ণ ক্লাব, নবোদয় সংঘ, নবদিগন্ত, ছাত্রবন্ধু ক্লাব, নেতাজী প্লে ফোরাম সেন্টার, নিউস্টার ক্লাব, শতদল সংঘ সহ সর্বমোট একুশটি ক্লাবকে বছরব্যাপী নানা রকম সচেতনতামূলক এবং সামাজিক কার্যক্রমের জন্য সম্মাননা প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানটির সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন আরশিকথার প্রধান সম্পাদক জনাব শান্তনু শর্মা।
এমআই