শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪

বাংলাদেশের ১৭ হাজার কর্মী প্রবেশের আবেদন প্রত্যাখ্যান

মঙ্গলবার, জুন ৪, ২০২৪
বাংলাদেশের ১৭ হাজার কর্মী প্রবেশের আবেদন প্রত্যাখ্যান

নিজস্ব প্রতিনিধি:

বেঁধে দেয়া সময়সীমা (৩১ মে) মিস করার পর ১৭ হাজার স্বপ্নভঙ্গ কর্মীর মায়েশিয়াতে প্রবেশের অনুমতি চেয়ে করা আবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে মালয়েশিয়া।

সিঙ্গাপুরভিত্তিক বহুজাতিক সংবাদ চ্যানেল সিএনএ গতকাল জানিয়েছিল, বাংলাদেশ মালয়েশিয়ার সরকারের কাছে আবেদন করেছে যে, তারা প্রায় ১৭ হাজার কর্মীকে পূর্বে অনুমোদিত কাজের ভিসায় সে দেশে প্রবেশের অনুমতি দেয়া হয়েছে। এরা সেই শ্রমিক, যারা মালয়েশিয়ার নিয়োগকর্তাদের দ্বারা কর্মী আনার জন্য ৩১ মে সময়সীমা মিস করে ফলে তাদের কোটা বাতিল করা হয়।

এ আবেদনের প্রেক্ষিতে আজ মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাসুসন ইসমাইল দেশটির সাংবাদিকদের করা প্রশ্নের উত্তরে জানিয়েছেন, সুতরাং, যদি আপনি আমাকে জিজ্ঞাসা করেন যে, সময় বাড়ানো হবে কি না? উত্তর হবে, না। আমরা অনেক আগেই ৩১ মে সময়সীমা ঘোষণা করেছি।

দেশটির নিউ স্ট্রেইটস টাইমস জানিয়েছে, এ বিষয়ে তিনি (স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী) ব্যাখ্যা করেছেন যে, কোটা অনুমোদন, স্বাস্থ্য পরীক্ষা, ভিসা প্রক্রিয়াকরণ এবং ফ্লাইটের ব্যবস্থাসহ সমস্ত প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়াগুলো যত্ন সহকারে বিবেচনা করে ওই সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছিল।

তিনি আরো জানিয়েছেন, গত ২৮ থেকে ৩১ মের মধ্যে, আমরা ২০,০০০ এরও বেশি বিদেশী কর্মীর দেশে প্রবেশের রেকর্ড করেছি। তাদের মধ্যে কেউ কেউ গত বছরের নভেম্বরের প্রথম দিকে তাদের ভিসা পেয়েছেন।

এছাড়া তিনি যুক্তি দেখিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, কেন নিয়োগকর্তারা তাদের কর্মীদের আগমনের ব্যবস্থা করার জন্য এতদিন অপেক্ষা করেছিলেন? যদি তাদের জরুরি প্রয়োজন হতো তবে তা ৩১ মে'র আগে করা উচিৎ ছিলো এখন সময় বাড়ানোর কোনও পরিকল্পনা নেই।

মন্ত্রী অর্থনৈতিক যুক্তি দেখিয়ে সময় বাড়ানোর সম্ভাবনাকে নাকচ করে বলেন, বাংলাদেশ সরকার শ্রমিকদের মালয়েশিয়ায় প্রবেশের অনুমতি দেয়ার জন্য বিশেষ সময়ের জন্য অনুরোধ করেছিলো, কিন্তু চেক-আউট মেমোর মাধ্যমে বিদেশী কর্মীদের আসা যাওয়ার মালয়েশিয়ার বাজেট বর্তমান ডিসেম্বরের শেষ নাগাদ পর্যন্ত ২.৬ মিলিয়ন ছিলো, যা বর্তমানে ছাড়িয়ে গেছে।

এছাড়া নতুন কোটা অনুমোদনের ব্যাপারে তিনি বলেন, ম্যানুফ্যাক্টর, সার্ভিস এবং কন্সট্রাকশন খাতের জন্য, আমরা বিদেশি কর্মীর চাহিদা পূরণ করেছি। এবং কৃষির খাতের জন্য, নতুন কোটা ছাড়াই পূর্বের অনুমোদিত কোটা অনুযায়ী ব্যবস্থা করবো।

সময় জার্নাল/এলআর


Somoy Journal is new coming online based newspaper in Bangladesh. It's growing as a most reading and popular Bangladeshi and Bengali website in the world.

উপদেষ্টা সম্পাদক: প্রফেসর সৈয়দ আহসানুল আলম পারভেজ

যোগাযোগ:
এহসান টাওয়ার, লেন-১৬/১৭, পূর্বাচল রোড, উত্তর বাড্ডা, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ
কর্পোরেট অফিস: ২২৯/ক, প্রগতি সরণি, কুড়িল, ঢাকা-১২২৯
ইমেইল: somoyjournal@gmail.com
নিউজরুম ই-মেইল : sjnewsdesk@gmail.com

কপিরাইট স্বত্ব ২০১৯-২০২৪ সময় জার্নাল