সিদ্ধার্থ চক্রবর্তী, বাকৃবি প্রতিনিধি:
বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদদের জাতীয় ফোরাম বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমির (বিএএস) সিনিয়র ক্যাটাগরিতে ফেলো হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী। অন্যদিকে জুনিয়র ক্যাটাগরিতে বাকৃবির শিক্ষক হিসেবে প্রথমবারের মতো অ্যাসোসিয়েট ফেলো হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বাকৃবির মাইক্রোবায়োলজি এন্ড হাইজিন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. গোলজার হোসেন।
বিজ্ঞান এবং সমাজের অগ্রগতিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করায় বিএএসের ফেলো ও অ্যাসোসিয়েট ফেলো হিসেবে তাঁরা নির্বাচিত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) বিকাল ৫ টা নাগাদ বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতরের উপ-পরিচালক দীন মোহাম্মদ দীনু এবং অধ্যাপক ড. মো. গোলজার হোসেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমির দশম সভায় ওই একাডেমির ফেলো হিসেবে বাকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী এবং অ্যাসোসিয়েট ফেলো হিসেবে অধ্যাপক ড. মো. গোলজার হোসেনকে নির্বাচিত করা হয়েছে। সংস্থাটির পরবর্তী বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রাতিষ্ঠানিকভাবে তাঁদেরকে ফেলো ও অ্যাসোসিয়েট ফেলো হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
বিএএসের অ্যাসোসিয়েট ফেলো হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার বিষয়ে অধ্যাপক ড. মো. গোলজার হোসেন বলেন, ' বিএএসের ওয়েবসাইটে অ্যাসোসিয়েট ফেলোর তালিকায় বাকৃবির শিক্ষক হিসেবে আমার আগে আর কারোর নাম খুঁজে পাই নি। বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি দেশের স্বনামধন্য বিজ্ঞানীদের একটি জাতীয় প্ল্যাটফর্ম। জাতীয় এই প্লাটফর্মে নিজের একটি জায়গা করে নিতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত এবং অভিভূত। এ অনুভূতি আসলে ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। আপাতত নির্বাচিত হওয়ার চিঠি আমাদের কাছে এসেছে। বিএএসের পরবর্তী বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রাতিষ্ঠানিকভাবে আমাদেরকে একাডেমির অন্তর্ভুক্ত করা হবে।'
এমআই