নিজস্ব প্রতিবেদক:
রিমার্ক-হারল্যানের পরিচালক শাকিব খান বলেন, ‘নকল ও ভেজালের বিরুদ্ধে হারল্যান স্টোর একটি বিপ্লব সৃষ্টি করেছে। নিজের ও পরিবারের ত্বকের সুরক্ষায় ভোক্তাদের প্রথম পছন্দ হয়ে উঠেছে হারল্যান স্টোর।’
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের পণ্য ও সেবা প্রদর্শন এবং দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়ানোর লক্ষ্যে আয়োজিত ইউ এস ট্রেড শোতেও রিমার্ক-হারল্যানের অংশগ্রহণ বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক পণ্য ও সেবা প্রদর্শনের ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
এই আয়োজনে অংশগ্রহণ করে পরপর দুইবার রিমার্ক-হারল্যানের গ্র্যান্ড প্যাভিলিয়ন জিতে নেয় শ্রেষ্ঠ প্যাভিলিয়নের পুরস্কার।
হারল্যানের চিফ অপারেটিং অফিসার গিয়াস উদ্দিন বিশ্বাস বলেন, ‘ভোক্তাদের দোরগোড়ায় সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি অথেনটিক পণ্য পৌঁছে দিতে হারল্যান দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। এখন বেশিরভাগ কাস্টমারই চান হাঁটা দূরত্বেই কিভাবে তাদের প্রয়োজনীয় কেনাকাটা সেরে ফেলা যায়। এক্ষেত্রে নিত্য প্রয়োজনীয় অনেক সামগ্রী পাওয়া গেলেও কসমেটিকস, হোমকেয়ার ও স্কিনকেয়ার সামগ্রী হাতের কাছে পাওয়া কঠিন। তাই সম্মানিত ক্রেতাদের নকল ও ভেজাল থেকে মুক্তি দিয়ে তাদের হাতের নাগালেই অথেনটিক সব কসমেটিকস, স্কিনকেয়ার ও পার্সোনাল কেয়ার পণ্য পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে হারল্যান।’
তিনি জানান, ২০২৫ সাল নাগাদ দেশজুড়ে দেড় হাজার আউটলেট চালু করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
অভিনেত্রী ও হারল্যানের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর বিদ্যা সিনহা সাহা মিম বলেন, ‘ভেজালের জন্য আগে দেশ থেকে কসমেটিকস পণ্য কিনতে ভয় লাগত। কিন্তু এই দৃষ্টিভঙ্গি বদলে দিয়েছে রিমার্ক-হারল্যান। আমি নিজে রিমার্ক-হারল্যানের পণ্য ব্যবহার করেছি এবং আমি চাই প্রতিটি মেয়ের ঘরেই রিমার্ক-হারল্যানের অথেনটিক পণ্য থাকুক।’
হারল্যান স্টোরের হাজারো পণ্যের পসরায় প্রতিদিনই যোগ হচ্ছে নিত্যনতুন আরও আইটেম।
প্রতি মাসেই অন্তত ৩০-৪০টির মতো ব্র্যান্ড নিউ পণ্যের সঙ্গে আসন্ন পাইপলাইনেও রয়েছে আরও নানা আকর্ষণীয় প্রোডাক্ট। এর মধ্যে নিওরের ফাউন্ডেশন, বেবি কেয়ার রেঞ্জের নতুন ব্র্যান্ড ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
গ্রাহকদের সুবিধার্থে ইতোমধ্যে ই-কমার্সের মাধ্যমে হারল্যান স্টোরের ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেজ থেকেও রিমার্ক-হারল্যানের সব পণ্য গ্রাহকসেবায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
কার্যক্রমে গতিশীলতার লক্ষ্যে এ বছর সব বিভাগীয় শহরে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক জেলায় এমনকি উপজেলা হারল্যান স্টোর পৌঁছে গিয়েছে।
রিমার্ক-হারল্যানের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন শাকিব খান, পরিমনি, বিদ্যা সিনহা মিম, নুসরাত ফারিয়া, নাজিফা তুষি, সাবিলা নূর, কেয়া পায়েল, পূজা চেরি ও চিত্রনায়ক মামনুন হাসান ইমনের মত জনপ্রিয় মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।
রিমার্ক এলএলসি ইউএসএয়ের অ্যাফিলিয়েটেড প্রতিষ্ঠান রিমার্ক এইচবি বাংলাদেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি করার প্রয়াসে কাজ করে যাচ্ছে। নকল ও ভেজালমুক্ত পণ্য ব্যবহার করে দেশের মানুষ যেন গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ড অব লিভিং অনুযায়ী সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা পান তাই রিমার্কের লক্ষ্য।
এমআই