নিজস্ব প্রতিবেদক:
প্রকৌশলী ইকরামুল খানকে চেয়ারম্যান এবং আবুল কালাম আজাদকে মহাসচিব করে ‘বাংলাদেশ জাগ্রত পার্টি’র আত্মপ্রকাশ ঘটেছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে নতুন এই দলের আত্মপ্রকাশ ঘটে।
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ, স্বাধীনতার চেতনা, কার্যকর গণতন্ত্র ও ধর্মীয় মূল্যবোধ- এই চার মূলনীতিকে ধারণ করে দেশের রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনয়নের লক্ষ্যে ‘বাংলাদেশ জাগ্রত পার্টি’ কাজ করবে। আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে দলটির ৩১ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটিও ঘোষণা করা হয়।
দলটির প্রধান উপদেষ্টা হয়েছেন ইসরাফিল খান, নির্বাহী চেয়ারম্যান অশোক কুমার ঘোষ ও প্রেসিডিয়াম সদস্য হয়েছেন সাংবাদিক মোহাম্মদ আবদুল অদুদ। ভাইস চেয়ারম্যান হয়েছেন মনোয়ারা আক্তার মানু, যুগ্ম মহাসচিব আনজুমান আরা শিল্পী ও মাসুম বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রিয়াজ খান ও হারুনুর রশীদ, প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া উইং ও দপ্তর সম্পাদক কাজী শামসুল ইসলাম রঞ্জন, আঞ্জুমান আরা শিল্পী, ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক নাসির উদ্দিন মুন্সি, সদস্য এমএ রহিম, খান মুজাক্কের বারী ও সাংস্কৃতিক উপদেষ্টা হয়েছেন এইচ এম রাকিব।
প্রকৌশলী ইকরামুল খানের সভাপতিত্বে এবং অনামিকা আক্তারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ইনকিলাবের সিনিয়র সাংবাদিক মোহাম্মদ আবদুল অদুদ, জাতীয় মানবাধিকার সোসাইটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. নজরুল ইসলাম তামিজী, গণঅধিকার পরিষদের একাংশের সদস্য সচিব ফারুক হাসান, গণআজাদী লীগের চেয়ারম্যার আতাউল্লাহ খান, এনডিপির মহাসচিব মঞ্জুর হোসেন ঈসা, সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা ইসরাফিল খান, ঢাবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য সমাজকর্মী নাসির উদ্দিন মুন্সি ও নারীনেত্রী মনোয়ারা আক্তার মানু প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, সাধারণ মানুষের চাওয়া-পাওয়া, অনুভূতি ও অধিকার আদায়ের সংগ্রাম অর্থাৎ গণচেতনার ফসলই হচ্ছে বাংলাদেশ জাগ্রত পার্টি। বাংলাদেশ জাগ্রত পার্টি একটি আশা, একটি বিশ্বাস। জনকল্যাণে কার্যকর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করাই যার মূল লক্ষ্য, যা কিনা সাধারণ মানুষের রাজনীতি হিসাবে বিবেচিত হবে। তাই গণমানুষের সামগ্রিক ভাবনার ফসল বাংলাদেশ জাগ্রত পার্টি।
তানহা আজমী