সময় জার্নাল ডেস্ক:
পদেষ্টা মো.তৌহিদ হোসেন বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের যে সম্পর্ক সেটা কিন্তু সরকারকেন্দ্রিক হবে না। নতুন সরকার এলে তাদের কিছু বক্তব্য থাকতে পারে, সেটা আমরা দেখব। জল্পনা করার কিছু নাই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সরকার পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কে হোঁচট খাবে না। আমরা মনে করি, এটা ভালোভাবে চলবে।
ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কে কোনো পরিবর্তন হবে বলে আমি মনে করি না। যা আছে, সে রকম থাকবে। তবে কিছুটা শ্লথ গতি হয়ে যেতে পারে। নতুন রাজনৈতিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কে যে গতির সঞ্চার হয়েছে, সেটা কিছুটা স্তিমিত হতে পারে বলে মনে করেনচীনে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত মুন্সি ফয়েজ আহমেদৎ।
ট্রাম্পের নতুন পদক্ষেপের প্রভাব পড়বে বাংলাদেশের ওপরেও। প্রবাসী আয়ে নেতিবাচক প্রভাব এবং পড়াশোনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে যেতে চাওয়া বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা আরও যাচাই – বাছাইয়ের মুখোমুখি হতে পারেন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। শপথ নিয়ে প্রথম দিনেই একশোর বেশি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন ট্রাম্প। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও প্যারিস চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার, জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের পদক্ষেপ ট্রাম্পের।