শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

বসন্তে পলাশ ফুলের সাজে গোপালগঞ্জের প্রকৃতি

শনিবার, ফেব্রুয়ারী ১৫, ২০২৫
বসন্তে পলাশ ফুলের সাজে গোপালগঞ্জের প্রকৃতি

দুলাল বিশ্বাস,গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি:

গোপালগঞ্জে পলাশ ফুলের রঙিন পাঁপড়িতে নতুন সাজে সেজেছে প্রকৃতি। পলাশ ফুল মুগ্ধতা ছড়িয়ে জানান দিচ্ছে বসন্ত এসে গেছে।

গ্রামীণ আবহে আগে হরহামেশাই রাস্তার ধারে দেখা যেত পলাশ ফুল। প্রকৃতিকে রাঙিয়ে তোলা চোখ ধাঁধানো গাঢ় লাল রঙের অপরূপ সে পলাশের দেখা মিলেছে গোপালগঞ্জে।

পাখির কলকাকলি বসন্তের অপরূপ সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে ডাকে আপন সুরে। ঋতুরাজের রূপ দেখে প্রকৃতি প্রেমি প্রাণীকূলও মেতে উঠে মিলনের আনন্দে।

প্রায় ৫৫ একরের গোপালগঞ্জ বশেমুরবিপ্রবির ক্যামপাসের লাইব্রেরি ভবনের সামনে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে দুটি পলাশ গাছ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুটবল মাঠ, শহীদ মিনার চত্ত্বরে পলাশের রক্তিম আভা ছড়িয়ে দিচ্ছে। সম্মুখে চওড়া পাপড়ি, পেছনে দুটি ডানার মত ছড়ানো এবং দুটি একত্রে বাঁকানো, পাখির ঠোঁটের মতো অরণ্যের অগ্নিশিখা পলাশ।

পলাশের সৌন্দর্যে মন কেড়েছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের। প্রিয়তমার হাতে শোভা পাচ্ছে গাছ থেকে ঝরে পড়া পলাশ ফুল। কেউবা আবার ক্যামেরায় নিজেকে ফ্রেমবন্দি করছে।

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী মানসিতা কবির শিওনা বলেন, পলাশ ও শিমুল ফুল আমাদের প্রকৃতির সেরা উপাদান।

একই বিভাগের শিক্ষার্থী অনিক দাস বলেন, শীতের জড়তাকে কাটিয়ে প্রকৃতিকে আবার রাঙিয়ে তুলতে আমরা পলাশ ও শিমুল ফুলকে দেখতে পাই। বর্তমানে পলাশ ও শিমুল ফুল তেমন দেখা যায় না। পলাশ ও শিমুল ফুল গাছ হারিয়ে যাচ্ছে।

জেলা কালচারাল অফিসার ফারহান কবীর সিফাত বলেন, পলাশ ও শিমুল গাছ প্রায় বাড়িতে বাড়িতে দেখা যেতো। আধুনিকতা আর নগরায়ণের ছোঁয়ায় এ গাছ এখন হুমকির মুখে। ফলে পাখিরাও তাদের আবাসস্থল হারিয়ে ফেলছে।”

এমআই 


Somoy Journal is new coming online based newspaper in Bangladesh. It's growing as a most reading and popular Bangladeshi and Bengali website in the world.

উপদেষ্টা সম্পাদক: প্রফেসর সৈয়দ আহসানুল আলম পারভেজ

যোগাযোগ:
এহসান টাওয়ার, লেন-১৬/১৭, পূর্বাচল রোড, উত্তর বাড্ডা, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ
কর্পোরেট অফিস: ২২৯/ক, প্রগতি সরণি, কুড়িল, ঢাকা-১২২৯
ইমেইল: somoyjournal@gmail.com
নিউজরুম ই-মেইল : sjnewsdesk@gmail.com

কপিরাইট স্বত্ব ২০১৯-২০২৫ সময় জার্নাল