মর্মান্তিক একটা ঘটনা বলি;
বাচ্চার বয়স ২ বছর, অনেক জ্বর, প্যারাস্সিটামল সাপোজিটরি দিয়ে, রাতে কাঁথা মোড়ে বাচ্চা ঘুমিয়ে পড়ছে, ভোর বেলা প্রচন্ড জ্বর উঠেছে। এদিকে আবার কাঁথা মুড়ে দেওয়ার কারণে শরীরের তাপমাত্রা আরো বেড়ে যায়। বাচ্চার বাবা বাসায় নেই। সারারাত জেগে থেকে শেষ রাতের দিকেই মা ঘুমিয়ে পড়েছে।
ওদিকে, বাচ্চার শরীরের তাপমাত্রা এতো বেশি বেড়ে গেছে যে বাচ্চার খিচুনী হয়,সেই খিচুনী নিয়ন্ত্রণ হয় না। ঢাকা শিশু হাসপাতালে নেওয়ার পরও খিচুনী নিয়ন্ত্রণ হয় না পরে পি আই সি ইউ তে রাখা হয়।
অনেকক্ষণ খিচুনী হওয়ার জন্য ব্রেইন এ অক্সিজেনের ঘাটতির জন্য বাচ্চাটা আর স্বাভাবিক হয় না। পরে নানারকম জটিলতায় ১২ বছর বয়সে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে।