এম.পলাশ শরীফ, বাগেরহাট প্রতিনিধি :
বাংলাদেশের সর্বদক্ষিনে খুলনা হতে প্রায় ৫৫.০০ কি:মি: দুরত্বে সমুদ্র থেকে খুবই নিকটবর্তী (প্রায় ৫০.০০ কি:মি) বাংলাদেশের দ্বিতীয় সামুদ্রিক বন্দর মোংলাকে কেন্দ্র করে পশুরনদীর কোলঘেষে ততকলীন চাঁদপাই ও বুড়িরডাঙ্গা ইউনিয়ন হতে ১৯.৪৩ বর্গ কিলোমিটার এলাকার সমন্বয়ে গড়ে উঠে অপার সম্ভাবনাময় মোংলা পোর্ট পৌরসভা।
তিনি বলেন, মোংলা পৌরসভাটি একটি প্রথম শ্রেণীর পৌরসভা। এ পৌরসভার অধিকাংশ মানুষই গার্মেন্টস এ কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন।
মাদকে কেড়ে নিচ্ছে তাদের সন্তানদের ভবিষ্যত। তাই এই এলাকার সাধারণ জনগন ও প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে এই মাদক নির্মূল করাই আমার বড় টার্গেট।
তিনি বলেন, এর বাইরে পৌর নাগরিককে সেবা দেওয়া, এলাকার উন্নয়ন একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। সারা দেশেই বর্তমান সরকার উন্নয়ন করে যাচ্ছে। আমিও আপ্রাণ চেষ্টা করে এ এলাকার রাস্তাঘাট, মসজিদ মন্দিরসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়নে ভূমিকা রাখবো।
তিনি বলেন, আমার বর্তমান বয়স ৬৮ বছর। শেষ জীবনে চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই। মানুষের মাঝে থেকে তাদের সেবা করেই বাকি জীবন যেন কাটিয়ে দিতে পারি।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সংসদ সদস্যের চেয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি মেয়র, চেয়ারম্যান, মেম্বারগন সাধারণ মানুষের বেশি কাছে থাকেন। তাই কথা বলার সুযোগ বা দাবি করার সুযোগটাও মানুষ এখানেই বেশি পান। স্থানীয় সরকারের কাছে আমাদের দায়বদ্ধতাও তাই অনেক বেশি।
জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের রূপরেখার আলোকে আজ দল-মত নির্বিশেষে পৌরবাসী সরকারের উন্নয়নের সুফল ভোগ করছেন। আধুনিক উন্নত নাগরিক সুবিধা ও দৃষ্টিনন্দন মডেল পৌরসভা গঠনের লক্ষ্যে পৌরবাসীর সহযোগীতা কামনা করেন মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আঃ রহমান।
তিনি বলেন, দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করে অনেক সুবিধা হয়েছে। পাশাপাশি এটাও বোঝা গেছে যে, বিএনপি তাদের যে জনপ্রিয়তার কথা বলে, সেটা শুধু মুখের কথাই। কাজে তেমন জনপ্রিয়তা নেই, এ নির্বাচনে কিন্তু সেটা স্পষ্ট হয়েছে।
সময় জার্নাল/এলআর