নিজস্ব প্রতিবেদক : সৌদিয়া গ্রুপ – সৌদি এয়ারলাইন্স , ফ্লাইআডিল এবং সৌদি প্রাইভেট এভিয়েশন – ২০২৩ সালের হজ্ব মৌসুমের জন্য তার কার্যপরিকল্পনা ঘোষণা করেছে , যাতে সারা বিশ্ব থেকে হজ্ব - যাত্রীদের জন্য ১২ লক্ষেরও বেশী আসন বরাদ্দ করেছে । এই সমন্বিত পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে সৌদিয়া গোষ্ঠীর বর্তমান ১৬৪ টি বিমানের বছরের ব্যবহারের উন্নয়ন করা , যেখানে অতিরিক্ত ১২ টি বিমানের বহরের ব্যবস্থা রয়েছে । সৌদিয়া গ্রুপ জেদ্দা , রিয়াদ , দাম্মাম , মদিনা , তায়েফ এবং ইয়ানবুতে অবস্থিত সৌদি রাজ্যের ৬ টি বিমানবন্দরে ১০০ টিরও বেশি নির্ধারিত গন্তব্য এবং ১৪ টি মৌসুমি গন্তব্য থেকে হজ্ব যাত্রীদের পরিবহন করবে । ৪ হাজার ককপিট এবং কেবিন ক্রু মোট ৪২ টি ভিন্ন ভাষায় কথা বলতে পারে এবং ভ্রমণের সময় তারা অতিথিদের বিশেষভাবে আপ্যায়ন করবে ; যা সৌদি আতিথেয়তার প্রতিফলন ।
পরিকল্পনাটি সৌদিয়া গ্রুপের সমস্ত সহযোগী সংস্থাগুলির থেকে তাদের সেবার সমন্বয় নিশ্চিত করে , বিশেষ করে যারা হজ্ব - যাত্রীদের পরিষেবা প্রদানের সাথে সংশ্লিষ্ট , যেমন , সৌদিয়া অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্ডাস্ট্রিজ ( এসএইআই ) , সৌদি গ্রাউন্ড সার্ভিসেস ( এসজিএস ) , এবং সৌদি এয়ারলাইনস ক্যাটারিং কোম্পানি ( এসএওসিসি ) , যার সবগুলোই কাজ করবে পূর্ণ ক্ষমতায় এবং পুরো হজ্ব মৌসুম জুড়ে । সৌদিয়া এর লক্ষ্য হল সর্বোত্তম বিমান পরিবহন এবং লজিস্টিক পরিষেবা , সেইসাথে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সমস্ত স্থানে অন্যান্য সমন্বিত পরিষেবা প্রদান করা এবং আসা ও যাওয়ার সময় হজ্ব - যাত্রীদের সেবা করার জন্য যোগ্য কর্মী নিশ্চিত করা । সৌদিয়া গ্রুপের প্রধান হজ্ব ও ওমরাহ অফিসার জনাব আমের আলখুশাইল বলেছেন , “ আমাদের সঞ্চিত অভিজ্ঞতা , দক্ষ কর্মচারী এবং নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে সেরা প্রযুক্তিগত পরিষেবা প্রদানের জন্য সৌদিয়া গ্রুপ একটি নতুন হজ্বের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে প্রস্তুত , যা একটি মসৃপ ভ্রমণ অভিজ্ঞতার নিশ্চয়তা দেয় ।
এই কর্মপরিকল্পনাটি সুপ্রিম হজ্ব কমিটির নির্দেশের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ , যার নেতৃত্বে আছেন মহামান্য প্রিন্স আব্দুলআজিজ বিন সৌদ বিন নায়েফ বিন আব্দুলআজিজ , স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ; কেন্দ্রীয় হজ্ব কমিটির নেতৃত্বে আছেন মহামান্য প্রিন্স খালেদ আল - ফয়সাল , দুই পবিত্র মসজিদের কাস্টোডিয়ানের উপদেষ্টা , মক্কা অঞ্চলের গভর্নর ; এবং হজ্ব ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় এবং হজ্জ্ব যাত্রী অভিজ্ঞতা কার্যক্রমের সহযোগিতায় । আল খুশাইল সৌদি রাজ্যের অভ্যন্তরে এবং বাইরে হজ্ব ভ্রমণের আযোজনের সাথে জড়িত সমস্ত সংস্থার সাথে বেসামরিক বিমান চলাচলের সাধারণ কর্তৃপক্ষ ( জিএসিএ ) এর মতো বিমানবন্দরে বিভিন্ন সরকারী অংশীদারদের সাথে কর্মক্ষমতাকে একীভূত করার গুরুত্বও তুলে ধরেন । আল থুশাইল প্রকাশ করেছেন যে মদিনার প্রিন্স মোহাম্মদ বিন আবদুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ২১ মে সৌদি রাজ্যে আগত প্রথম ফ্লাইটগুলিকে সাদরে গ্রহণ করবে । সম্প্রতি , সৌদিয়া গ্রুপ একটি স্বতন্ত্র আধ্যাত্মিক পরিবেশে বিমান পরিবহন পরিষেবা প্রদানের মাধ্যমে এর পরিচালন অংশ বাড়ানো এবং এর সুনাম বাড়ানোর প্রচেষ্টার অংশ হিসাবে , অনেক দেশে হজ্ব - যাত্রীদের সেবা করার জন্য বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের সাথে বেশ কয়েকটি চুক্তি সম্পন্ন করেছে । এছাড়াও , সৌদিয়া গ্রুপ এর লক্ষ্য হল নিরাপত্তার মানগুলি সম্পূর্ণরূপে মেনে চলার সাথে সাথে কার্যক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করা , যা এর সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার । কর্মক্ষমতা পর্যবেক্ষণ দল , টার্মিনাল অপারেশন সেন্টার টিম , সেইসাথে ফলো - আপ এবং প্রাক - সমন্বয়ের দায়িত্বে থাকা দল সহ বিভিন্ন পথের মাধ্যমে সর্বোত্তম পরিষেবা প্রদান এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য কোম্পানিটি তার মানবিক এবং ডিজিটাল ক্ষমতাগুলিকে একত্রিত করেছে সমস্ত সেক্টর এবং এ্যাসঙ্গিক কর্তৃপক্ষের সাথে । এই সমস্ত দলগুলি সৌদিয়া এর সিনিয়র নেতৃত্বের সরাসরি ফলোআপ নিয়ে চব্বিশ ঘণ্টা কাজ করে ।
সৌদিয়া গ্রুপ ২০২৩ সালের হজ্ব মৌসুমে হজ্ব - যাত্রীদের জন্য ১২ লক্ষেরও বেশী আসন বরাদ্দ করেছে হজ্জ্ব - যাত্রীদের সেবার জন্য সরকারী সংস্থাগুলির সাথে যোগদানের প্রতিশ্রুতির উপর জোর দিচ্ছে । জেদ্দা , সৌদি আরব , সোমবার , জুন ১২ , ২০২৩ : সৌদিয়া গ্রুপ – সৌদি এয়ারলাইন্স , ফ্লাইআডিল এবং সৌদি প্রাইভেট এভিয়েশন – ২০২৩ সালের হজ্ব মরসুমের জন্য তার কার্যপরিকল্পনা ঘোষণা করেছে , যাতে সারা বিশ্ব থেকে হজ্ব - যাত্রীদের জন্য ১২ লক্ষেরও বেশী আসন বরাদ্দ করেছে । এই সমন্বিত পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে সৌদিয়া গোষ্ঠীর বর্তমান ১৬৪ টি বিমানের বছরের ব্যবহারের উন্নয়ন করা , যেখানে অতিরিক্ত ১২ টি বিমানের বহরের ব্যবস্থা রয়েছে । সৌদিয়া গ্রুপ জেদ্দা , রিয়াদ , দাম্মাম , মদিনা , তায়েফ এবং ইয়ানবুতে অবস্থিত সৌদি রাজ্যের ৬ টি বিমানবন্দরে ১০০ টিরও বেশি নির্ধারিত গন্তব্য এবং ১৪ টি মৌসুমি গন্তব্য থেকে হজ্ব যাত্রীদের পরিবহন করবে । ৪ হাজার ককপিট এবং কেবিন ক্রু মোট ৪২ টি ভিন্ন ভাষায় কথা বলতে পারে এবং ভ্রমণের সময় তারা অতিথিদের বিশেষভাবে আপ্যায়ন করবে ; যা সৌদি আতিথেয়তার প্রতিফলন । পরিকল্পনাটি সৌদিয়া গ্রুপের সমস্ত সহযোগী সংস্থাগুলির থেকে তাদের সেবার সমন্বয় নিশ্চিত করে , বিশেষ করে যারা হজ্ব - যাত্রীদের পরিষেবা প্রদানের সাথে সংশ্লিষ্ট , যেমন , সৌদিয়া অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্ডাস্ট্রিজ ( এসএইআই ) , সৌদি গ্রাউন্ড সার্ভিসেস ( এসজিএস ) , এবং সৌদি এয়ারলাইনস ক্যাটারিং কোম্পানি ( এসএওসিসি ) , যার সবগুলোই কাজ করবে পূর্ণ ক্ষমতায় এবং পুরো হজ্ব মৌসুম জুড়ে । সৌদিয়া এর লক্ষ্য হল সর্বোত্তম বিমান পরিবহন এবং লজিস্টিক পরিষেবা , সেইসাথে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সমস্ত স্থানে অন্যান্য সমন্বিত পরিষেবা প্রদান করা এবং আসা ও যাওয়ার সময় হজ্ব - যাত্রীদের সেবা করার জন্য যোগ্য কর্মী নিশ্চিত করা । সৌদিয়া গ্রুপের প্রধান হজ্ব ও ওমরাহ অফিসার জনাব আমের আলখুশাইল বলেছেন , “ আমাদের সঞ্চিত অভিজ্ঞতা , দক্ষ কর্মচারী এবং নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে সেরা প্রযুক্তিগত পরিষেবা প্রদানের জন্য সৌদিয়া গ্রুপ একটি নতুন হজ্বের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে প্রস্তুত , যা একটি মসৃপ ভ্রমণ অভিজ্ঞতার নিশ্চয়তা দেয় । এই কর্মপরিকল্পনাটি সুপ্রিম হজ্ব কমিটির নির্দেশের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ , যার নেতৃত্বে আছেন মহামান্য প্রিন্স আব্দুলআজিজ বিন সৌদ বিন নায়েফ বিন আব্দুলআজিজ , স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ; কেন্দ্রীয় হজ্ব কমিটির নেতৃত্বে আছেন মহামান্য প্রিন্স খালেদ আল - ফয়সাল , দুই পবিত্র মসজিদের কাস্টোডিয়ানের উপদেষ্টা , মক্কা অঞ্চলের গভর্নর ; এবং হজ্ব ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় এবং হজ্জ্ব যাত্রী অভিজ্ঞতা কার্যক্রমের সহযোগিতায় । আল খুশাইল সৌদি রাজ্যের অভ্যন্তরে এবং বাইরে হজ্ব ভ্রমণের আযোজনের সাথে জড়িত সমস্ত সংস্থার সাথে বেসামরিক বিমান চলাচলের সাধারণ কর্তৃপক্ষ ( জিএসিএ ) এর মতো বিমানবন্দরে বিভিন্ন সরকারী অংশীদারদের äl SAUDIA সাথে কর্মক্ষমতাকে একীভূত করার গুরুত্বও তুলে ধরেন । আল থুশাইল প্রকাশ করেছেন যে মদিনার প্রিন্স মোহাম্মদ বিন আবদুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ২১ মে সৌদি রাজ্যে আগত প্রথম ফ্লাইটগুলিকে সাদরে গ্রহণ করবে । সম্প্রতি , সৌদিয়া গ্রুপ একটি স্বতন্ত্র আধ্যাত্মিক পরিবেশে বিমান পরিবহন পরিষেবা প্রদানের মাধ্যমে এর পরিচালন অংশ বাড়ানো এবং এর সুনাম বাড়ানোর প্রচেষ্টার অংশ হিসাবে , অনেক দেশে হজ্ব - যাত্রীদের সেবা করার জন্য বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের সাথে বেশ কয়েকটি চুক্তি সম্পন্ন করেছে । এছাড়াও , সৌদিয়া গ্রুপ এর লক্ষ্য হল নিরাপত্তার মানগুলি সম্পূর্ণরূপে মেনে চলার সাথে সাথে কার্যক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করা , যা এর সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার । কর্মক্ষমতা পর্যবেক্ষণ দল , টার্মিনাল অপারেশন সেন্টার টিম , সেইসাথে ফলো - আপ এবং প্রাক - সমন্বয়ের দায়িত্বে থাকা দল সহ বিভিন্ন পথের মাধ্যমে সর্বোত্তম পরিষেবা প্রদান এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য কোম্পানিটি তার মানবিক এবং ডিজিটাল ক্ষমতাগুলিকে একত্রিত করেছে সমস্ত সেক্টর এবং এ্যাসঙ্গিক কর্তৃপক্ষের সাথে । এই সমস্ত দলগুলি সৌদিয়া এর সিনিয়র নেতৃত্বের সরাসরি ফলোআপ নিয়ে চব্বিশ ঘণ্টা কাজ করে ।
সৌদিয়া গ্রুপ হজ্ব - যাত্রীদের আন্তর্জাতিক প্রস্থান এবং অভ্যন্তরীণ টার্মিনাল থেকে আগমন এবং ফিরতি ফ্লাইটের জন্য বোর্ডিং পাস প্রদান সহ অনেক বিশিষ্ট পরিষেবা প্রদান করে ; যেমন জেদ্দার কিং আব্দুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট ( কেএআইএ ) এবং প্রিন্স মোহাম্মদ বিন আব্দুলআজিজ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট ( মদিনা এয়ারপোর্ট ) এ বিভিন্ন ভাষায় পারদর্শী ন্যাভিগেটর এবং কর্মচারীদের রাখা ; বিভিন্ন গন্তব্যে জমজমের পানির বোতল পাঠানোর ব্যবস্থা করা ; এবং আকাশপথে মদিনায় যেতে ইচ্ছুক হজ্জ্ব - যাত্রীদের জন্য অতিরিক্ত ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা । এটি অপারেশনের আকারের অনুপাতে কর্মী , শ্রম এবং স্থল সরঞ্জাম সহ অপারেশনাল প্রয়োজনীয়তাগুলি সুরক্ষিত করার পাশাপাশি দেওয়া হয় । তাই সৌদিয়া গ্রুপ হজ্ব প্রোটোকল , ভিড় ব্যবস্থাপনা , সংকট মোকাবেলা এবং জরুরী পরিকল্পনায় সাড়া দেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্ত ফ্রন্ট - লাইন কর্মীদের প্রশিক্ষণের জন্য কাজ করছে । হজ্জ্ব - যাত্রীদের বিস্তৃত পরিষেবা প্রদান এবং তাদের ভ্রমণ অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ করার প্রচেষ্টার অংশ হিসাবে , সৌদিয়া তার ফ্লাইটে ইসলামিক বিষয় হালনাগাদ করেছে যার মধ্যে রয়েছে ধর্মীয় অনুষ্ঠান , যা বিশেষ করে হজ্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য নিবেদিত । এই অন্তর্ভুক্তির মধ্যে রয়েছে ১৩৪ ঘণ্টারও বেশি বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান এবং ৫৯০ ঘণ্টার কোরআন তেলাওয়াত , এর পাশাপাশি আরবি , ইংরেজি , ইন্দোনেশিয়ান , চাইনিজ এবং হজ্ব - যাত্রীদের দ্বারা কথ্য অন্যান্য ভাষার মতো বিভিন্ন ভাষায় উপলব্ধ অনেক ইসলামিক অনুষ্ঠান রয়েছে । তাছাড়া , সৌদিয়ার ইন - ফ্লাইট এন্টারটেইনমেন্ট সিস্টেম ১৪ টিরও বেশি ভাষায় কীভাবে হজ্ব এবং ওমরাহ পালন করতে হয় সে সম্পর্কে শিক্ষামূলক ই - বুকের একটি অনন্য সংগ্রহ উপস্থাপন করে । সৌদিয়া গ্রুপ তাদের দেশে , হজ্ব মিশন , মক্কা ও মদিনায় উপস্থিত হজ্ব সংস্থাগুলি এবং হজ্ব বাসস্থান জুড়ে সরকারী সহযোগিতায় হজ্ব - যাত্রীদের তাদের নিজেদের ভাষায় সচেতনতামূলক বার্তা প্রদানের জন্য তাদের হজ্ব মৌসুম পরিকল্পনা কার্যক্রমও সম্প্রসারিত করেছে । এই বার্তাগুলিতে হজ্ব - যাত্রীদের সুবিধার্থে , কোম্পানি তাদের যাত্রা সম্পর্কিত সমস্ত বিষয় স্পষ্টভাবে উল্লেখ করে , যার মধ্যে লাগেজ সম্পর্কিত বিশদ বিবরণ , এর ওজন এবং আকার , সেইসাথে হজ্ব শেষে দেশে ফেরার সময় বিমানবন্দরে এটি গ্রহণ করার প্রক্রিয়া , ইত্যাদি সবকিছু অন্তর্ভুক্ত আছে ।
এমআই