প্রফেসর ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর:
দেশের অপ্রতিরোধ্য উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করতে ও আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে প্রতিহত করতে দেশে অচলাবস্থা সৃষ্টির জন্য পূর্ব থেকেই সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা ছিল জনসমর্থনহীন ও জনবিচ্ছিন্ন সংগঠন বিএনপি-জামায়াত জোটটির । তারই অংশ হিসেবে এই জন্নবিছিন্ন গোষ্ঠীটি দেশের অভ্যন্তরে জ্বালাও-পোড়াও করে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টির জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছে । শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালনের নামে সারা দেশে আগুন সন্ত্রাস শুরু করেছে এই জোটটি। দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন কর্মসূচীকে জনসম্পৃক্ত করে তুলতে না পারা এবং আন্দোলনের জন্য নতুন ইস্যু সৃষ্টির ব্যর্থতায় সহিংসতার পথ বেছে নিয়েছে জোটটি।সরকার পতনের এক দফা দাবিতে গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ‘মহাসমাবেশের’ ডাক দেয়বিএনপি। একই সাথে একই দিনে সমাবেশ করে জামায়াত। সেদিন সকাল থেকে সমাবেশের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জোটটিরনেতাকর্মীরা সহিংস হয়ে উঠতে থাকে। একপর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন তারা। পিটিয়ে হত্যা করে পুলিশের এক সদস্যকে।রাজধানীর কাকরাইলে বাসে আগুন, সাংবাদিকদের ওপর হামলা, রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্সসহ অন্তত ৭টি গাড়িতে আগুন দেয় দলটির নেতাকর্মীরা। এমন কর্মকাণ্ড নির্বাচন এলেই সহিংসতা ও আগুনসন্ত্রাসে অভ্যস্ত বিএনপি-জামায়াতকে তাদের স্বরূপে ফেরাই ।তারাযে জনগণের ওপর নির্ভরশীল নয়, জনগণের রায়ের ওপর শ্রদ্ধাশীল নয় এবং তারা যে ক্ষমতার সোনার হরিণের জন্য হিংস্র হয়ে উঠতে পারে তার প্রমাণ পাওয়া যায় এইসব কর্মকাণ্ডে।
বিএনপির সমাবেশ মানেই জ্বালাও-পোড়াও, তাদের আন্দোলন মানেই আগুন সন্ত্রাস এবং তাদের ঘোষিত হরতাল মানেই এদেশের মানুষের ভোগান্তি, জান-মালের ক্ষতি । জ্বালাও-পোড়াও, সন্ত্রাস এবং জঙ্গিবাদ যাদের কর্মকাণ্ড তারা কোনদিন সুষ্ঠু ধারার রাজনীতি করতে পারেনা সেটাই আবারপ্রমাণ করলোতারা ।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বে করোনা মহামারী ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ধাক্কা সামলে দেশে একটি সুন্দর সময় যখন চলছে, মানুষের জীবন যাত্রা যখন স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে, ঠিক তখন আবার বিএনপি জামায়াত জোট আগুন সন্ত্রাসের খেলায় মেতে উঠেছে।সাম্প্রতিক দিনগুলোতে তারা এবারও লাগাতরঅবরোধ-ধর্মঘট শুরু করেছে সাথে শুরু হয়েছে তাদের সহিংসতা ও আগুন সন্ত্রাস।বিনপির শীর্ষ নেতা সাজাপ্রাপ্ত আসামী তারেক রহমান দেশের মাটিতে না ফিরে লন্ডনে বশে ভিডিও বার্তায় হারতাল অবরধের ডাক দিয়ে সহিংসতা উস্কে দিচ্ছে। ফলে মানুষের দুর্দশা ও জীবন ঝুঁকিবাড়ছে।এছাড়াওদেশের অর্থনীতির চ্যালেঞ্জিং সময়ে ঘোষিত হরতালের কারনে হাজার হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে বলে মত অর্থনীতিবিদদের।একটা দল কতটা দেউলিয়া হলে জঙ্গিদের মত করে ভিডিও বার্তা দিয়ে কর্মসূচী ঘোষণা করতে পারে।
সময় বদলালেও চরিত্র বদলায়নি বিএনপি-জামায়াতের। জনসমর্থনহীন এবং জনবিচ্ছিন্ন জোটটির এই সন্ত্রাস নতুন কিছু না বরং তাদের অতীত ইতিহাসের ধারাবাহিকতা। দূর্নীতি, লুটপাট, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ইত্যাদি কর্মকান্ডের মাধ্যমে ২০০৯ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনসমর্থন হারিয়ে বিএনপির ভরাডুবি হওয়ার পর থেকেই তারাঅপরাজনীতি শুরু করে। তারই ধারাবাহিকতায় জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তারা জ্বালাও-পোড়াও নীতির মাধ্যমে জনগণের মনে ত্রাস সৃষ্টি করে অতীতের ন্যায় পিছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসীন হতে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মূলত এই কারণেই তারা সবসময়ই আগুন সন্ত্রাস করার মাধ্যমে জনদূর্ভোগ সৃষ্টি করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতিকে নষ্ট করতে চাচ্ছে।বিএনপি জামায়াত চক্র কখনও গণমানুষের অনুভুতি বুঝবে না ।
দেশ দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে।মাননীয় প্রধানমন্ত্রীজননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃতে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে অবস্থান করছে ।বাংলাদেশ আজ পৃথিবীর বুকে এক অপার বিস্ময়।এটাই বিএনপি-জামায়াতের সহ্য হচ্ছে না। শুধুমাত্র সরকারের ভালো কাজ, উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ও দেশের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সহ্য করতে না পেরেদেশকে অস্থিতিশীলকরতে আবারও আগুন সন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে তারা ।
বিএনপি-জামায়াতের অতীতের আগুন সন্ত্রাসের কথা দেশবাসী ভুলে যায়নি। কিভাবে নিরপরাধ মানুষজনকে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছিল, সবাই মনে রেখেছে। ২০১৩ সালে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধ করার জন্য বিএনপি-জামায়াত চক্র জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতি শুরু করে। মহান মুক্তিযুদ্ধে গনহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য যখন বিচার শুরু হয় তখনই এই ধ্বংসাত্মক রাজনীতি শুরু হয়।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের বিরোধিতা করে বিএনপি জোটের ভয়াবহ সন্ত্রাসের তান্ডব কেউ ভোলেনি। তখন শত শত যানবাহন পুড়িয়ে দেয়া হয়। পেট্রোল বোমার আঘাতে দগ্ধ মানুষের আহাজারিতে হাসপাতালগুলোর বাতাস ভারি হয়ে ওঠে। পবিত্র উপাসনালয় মসজিদ, মন্দির, গির্জায়ও আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। তাদের হাত থেকে রেহাই পায়নি লাখ লাখ গাছও। নির্বাচনের দিন প্রিসাইডিং অফিসারসহ হত্যা করা হয় ২৬ জন নিরীহ মানুষকে। সারাদেশে ৫৮২টি ভোটকেন্দ্রে আগুন জ্বালিয়ে দেয়া তারা।
এসব বাধা অতিক্রম করে সেদিন জনগণ মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া দল আওয়ামীলীগকে তথা গণতন্ত্রকে বিজয়ী করেছিল। ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি সরকারের এক বছর পূর্তির দিনও বিএনপি জামায়াত চক্র আবার জ্বালাও-পোড়াও করে বাস, ট্রেন, লঞ্চ, সরকারি স্থাপনাগুলোতে পেট্রোল বোমা মেরে সাধারণ মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করে। ওই সময় অনেক মানুষকে হত্যা করা হয় এবংঅসংখ্য মানুষ মারাত্মকভাবে আহত হয়। বাস-ট্রাক, ট্রেন, যাত্রীবাহী লঞ্চ, ভূমি অফিসসহ অনেক সরকারি অফিসে আগুন দেয় তারা। একাত্তর সালের পাকিস্তানি হানাদারদের মতো ভয়াবহতা চালায়। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন শেখহাসিনার সরকার সেদিন জনগণকে সাথে নিয়ে দুর্বৃত্তদের পরাভূত করে দেশকে স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে এসেছিল। বিজয়ী হয়েছিল গণতন্ত্র, যার পথ ধরে আজ আমাদের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।বাংলাদেশের মানুষ শান্তি চাই , সম্প্রীতির মধ্যে বসবাস করতে চাই। সন্ত্রাস, রাহাজানি, হরতাল, অবরোধ এ দেশের জনগণঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে ।
বিএনপি-জামায়াত জোট মনে করেছে এবং এখনো করছে, আর ক'দিন হরতাল অবরোধ করা গেলেই সরকারের পতন হবে। কিন্তু তারা এটা লক্ষ করেনি যে আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস করার জন্য এদের জনপ্রিয়তা বাংলাদেশের মানুষের নিকট কমে গিয়ে বাড়ছে জনবিচ্ছিন্নতা। দেশে-বিদেশে তাদের ভাবমূর্তির দিকেও লক্ষ করেনি তারা। এ দল যে 'সন্ত্রাসী সংগঠন' বলে সাব্যস্ত হচ্ছে– রাষ্ট্রক্ষমতায় ফিরে যাওয়ার মোহে সেদিকেও তাকাননি বিএনপি নেতৃত্ব। জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে সন্ত্রাসময় আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ফলে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যে বিএনপিকে জঙ্গি উত্থানের দায়ে অভিযুক্ত করেছে এবং আরোও করতে পারে, সেটাও তাদের মাথায় কাজ করছেনা।
বিএনপি যে একটি সন্ত্রাসী দল, সেটা যে শুধু প্রতিপক্ষ দল হিসেবে আওয়ামী লীগই বলছে, সেটাই নয়। কানাডার ফেডারেল আদালত বিএনপির একজন নেতার রাজনৈতিক আশ্রয় মামলার রায়ে বলেছে যে, বিএনপি প্রকৃতপক্ষে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন। বিএনপি এমন একটি দল যারা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য পূরনে সশস্ত্র সংগ্রাম বা সহিংসতার আশ্রয় নেয়। হাতবোমা, পিস্তল ও অস্ত্র ব্যবহার করে নেতৃস্থানীয় এবং জনগণের ওপর হামলা চালায় বিএনপি। এমনকি অগ্নিসংযোগের মতো ঘটনাও ঘটায় দলটি।
হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়েই বিএনপির জন্ম, তাই তারা গণতান্ত্রিক আন্দোলনে কখনও বিশ্বাস করে না। বিএনপির আন্দোলন মানেই জ্বালাও-পোড়াও ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম করে জনগণের মধ্যে ভীতি সঞ্চার করে তাদেরকে জিম্মি করে রাখা। এ জন্যই তারা জনগণ থেকে অনেক দূরে চলে গেছে।
বাংলাদেশের নির্বাচনব্যবস্থা, অভ্যন্তরীণ রাজনীতি কেমন হবে, সেটি আমাদের দেশের জনগণেরই ঠিক করার কথা। বিএনপির বিদেশ নির্ভরতা বিদেশীদের আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে কথা বলার সুযোগ করে দেয়। মেরুদণ্ড সোজা না হলে এমনই হয়।বিএনপি বিশ্বাস করে বন্দুকের শক্তি, ষড়যন্ত্র আর বিদেশিদের ওপর ভর করে ক্ষমতায় যাওয়া যায় । স্বাধীন ও সার্বভৌম একটি দেশে বিএনপি জামায়াত গোষ্ঠীর বিদেশিদের কাছে নিজেদের অস্তিত বিলিন করে ক্ষমতাই বসার জন্য দেশের বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো খুবই দুংখজনক ও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র বলেই প্রমান হয় ।
বাংলাদেশকে ঘিরে জিওপলিটিক্সেরযে গুরুত্ব, তা নতুন কিছু নয়। বৈশ্বিক পরিস্থিতির পরিবর্তন হলেও ভূ-রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে আমাদের দেশের গুরুত্ব কখনোই কমেনি। এখন ভারত মহাসাগরীয় কৌশলের প্রেক্ষাপটে এবং বাংলাদেশের অবস্থানগত কারণে আমাদের নিয়ে পশ্চিমাদের মনোযোগ আগের থেকে বেড়েছে।উল্লেখ্য, বাংলাদেশের রাজনীতিতে বৈদেশিক হস্তক্ষেপ অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেপরোয়া ও দুরভিসন্ধিমূলক।এছাড়াওবিএনপি লবিস্ট নিয়োগ করেছে যুক্তরাষ্ট্রে যেন তারা বাংলাদেশে কোনো সহায়তা না দেয় ।বিএনপি জামায়াত দেশের স্বার্থ বিরোধী অপপ্রচার চালানোর জন্য এসব লবিস্ট নিয়োগ দিয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের গভীর সম্পর্ক। তারা এখানে অনেক বিনিয়োগ করেছে। এতে আমাদের উন্নয়ন হয়েছে। তবে এই বিনিয়োগ যেন না করে, সেজন্য লবিং হয়েছে। যারা এসব করেছে, তারা বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায় না’।বিএনপি জামায়াত জনগণের শক্তিতে বিশ্বাস করে না। তারা মনে করে দূতাবাসে দূতাবাসে ঘুরে বেড়ালে বিদেশিরা তাদের ক্ষমতায় বসাবে। কিন্তু এদেশের ক্ষমতায় বসানোর মালিক হচ্ছে জনগণ।
বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্ব তাদের মতামত জানাচ্ছে।সম্প্রতি একটি দেশের রাষ্ট্রদূতের আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে হস্তক্ষেপের ব্যাপারটি খুবই অনভিপ্রেত।কূটনীতিকদের অবশ্যই জানা উচিত তাদের আচরণ ১৯৬১ সালে প্রণীত ভিয়েনা কনভেনশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তারা কী করতে পারে এবং কী পারে না, তাদের অধিকার কতটুকু তা বিস্তারিতভাবে সেখানে বলা আছে। কোনো বিদেশি শক্তির অযাচিত, অনভিপ্রেত, শিষ্টাচারবহির্ভূত হস্তক্ষেপ দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে কখনো সুসংহত করতে পারে না; বরং তা দেশের অসম্মানের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। একটা দেশ যখনই উন্নতি-অগ্রগতির মধ্যে থাকবে, গুরুত্বপূর্ণ হতে থাকবে, সে দেশের চ্যালেঞ্জও বাড়তে থাকবে। বঙ্গবন্ধুর রক্ত, রাজনীতি ও আদর্শের উত্তরাধিকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনামাথা নোয়াবার মানুষ নন।বাস্তবতার নিরিখে তিনি দেশের সেসব চ্যালেঞ্জগুলো ভালভাবেই মোকাবিলা করছেন এবং দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় তিনি বদ্ধপরিকর।শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে চলছে। তিনি তাঁর মেধা, প্রজ্ঞা, দূরদর্শিতা ও দেশপ্রেম দিয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন বলেই বাংলাদেশ আজ নিম্ন আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত হয়েছে। এই উন্নয়ন ধারা অব্যাহত রাখতে হলে দেশের জনগনকে আগামীতেও জননেত্রী শেখ হাসিনাকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আনতে হবে।
লেখকঃ
প্রফেসর ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর
ট্রেজারার, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়