মাহবুবুল হক খান:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ এলামনাই অ্যাসোসিয়েশনের দ্বিতীয় পুনর্মিলনী-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (২০ জানুয়ারী) সকাল ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টিএসসি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) ও ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ঢাকাস্থ ইরানের রাষ্ট্রদূত মানসুর চাভুশি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আব্দুল বাছির, ঢাকাস্থ ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের পরিচালক সাইয়্যেদ রেজা মীর মোহাম্মদী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মো. মুমিত আল রশিদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের ভিজিটিং প্রফেসর ড. মাজিদ পুইয়ান। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ এলামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আবুল কালাম সরকার, যুগ্ম সম্পাদক ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোঃ আতাউল্লাহ, ফারসি ভাষা গবেষক ও এলামনাই এসোসিয়েমনের সদস্য ড. ইসা শাহেদী প্রমূখ।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ও এলামনাই এসোসিয়েশনের সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্যার এ এফ রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কে এম সাইফুল ইসলাম খান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) ও ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ বলেন, ফারসি ভাষা খুবই উন্নতমানের ভাষা। এই ভাষা পড়লে আমাদের জীবন পরিবর্তন হয়ে যাবে। তিনি বলেন, শেখ সাদী, হাফিজ, রুমিসহ ফারসি ভাষার নামকরা কবিদের বইগুলো বাংলায় অনুবাদ করলে এই ভাষা সম্পর্কে আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা যাবে।
অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফারসি ভাষা সাহিত্য বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক আহসানুল হাদী।
আলোচনা শেষে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) ও ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যাল ফারসি ভাষা ইনস্টিটিউটের প্রফেসর ড. শামিম বানুর হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা স্মৃতিচারণ করেন। সবশেষে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এমআই