এহসান রানা, ফরিদপুর প্রতিনিধি: চাল ডাল নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী কিনতে না পারলে তরি-তরকারি কিনে কি হবে? তরকারি খেতে হলে ভাত লাগবে। সেই ভাত রান্নার চালসহ খাদ্য সামগ্রী কিনতে পারছি না- একথাগুলো বললেন একাধিক ব্যক্তিরা তার মধ্যে রয়েছে শিক্ষক, ব্যবসায়ী এবং হত দরিদ্ররাও।
ফরিদপুরে বৃহস্পতিবার ৪র্থ দিনের মত চলছে লকডাউন। মহামারী করোনা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে ফরিদপুরে গত ২১ জুন থেকে ২৭ জুন পর্যন্ত ৭ দিন লকডাউন দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন সাথে জুড়ে দেওয়া হয়েছে কিছু নিষেধাজ্ঞা। এর মধ্যে রয়েছে কাঁচা বাজার বাদে সকল প্রকার দোকানপাট, যানবাহন, হোটেল-রেস্টুরেন্ট। নিষেধাজ্ঞার মধ্যে রয়েছে অতি প্রয়োজনীয় মুদি দোকান।
ফরিদপুরে অসহায় হয়ে পড়েছে শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষ। তার মধ্যে অটোচালক, ভ্যান চালক, রিক্সা চালক, দিন মুজুররা। অনেকে না খেয়ে বাড়ি বসে আছে। আবার যারা কাজ করছেন তারা নিষেধাজ্ঞার কারণে চাউল-ডাউল কিনতে পারছে না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ব্যক্তিরা জানান, লক ডাউনের কারণে কিছু ব্যক্তিদের ব্যবহার এতো চরমে পৌছায়ছে যা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। ক্ষমতা পেলে জনগণের উপর প্রয়োগ করতে থাকে তারা।
সময় জার্নাল/এমআই