পথ ভিন্ন কতটা আমাদের,
অভিন্ন কতটা তোমার আমার সত্ত্বা!
তবে এতটা কেন আত্মঘাতী বৈষম্য ভেতরে বাহিরে,
তোমায় কি শুধরে দেয় নি আযানের ধ্বনি!
আগে মানুষ পড়ো, তায়ই বলে কিতাবের বাণী।
অদৃশ্যে যারে রেখেছো দেবতা করে
হৃদয় আনন্দে ছুঁয়ে দেয় যেন অলীকে তারে।
সেই কী পারে, করে ক্ষমা ?
দেয় কবে দেখা রে !
ও মন মসজিদ-মন্দির বয়ছে কেবা হৃদয়-অন্তরে,
তার দেখা মিলে সত্য মানুষের তরে!
একটি মাত্র জন্মের ব্যাবধানে,
বিধাতার ঘরে ভিন্নতা হৃদয় মর্মে;
আঘাত হানে ! আঘাত হানে!
হৃদয় জানে!
নরক নগ্নতা তবুও মানুষের রক্তে।
লেখক : শিক্ষার্থী, নাট্যকলা বিভাগ, রবীন্দ্র সৃজনকলা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।