আজাহার ইসলাম, ইবি : ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) সাদ্দাম হোসেন হল ও লালন শাহ হলে প্রভোস্টের দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার বেলা সাড়ে ১১ টায় সাদ্দাম হোসেন হলে দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় হলের সদ্য সাবেক সভাপতি প্রফেসর ড. আতিকুর রহমানের সভাপতিত্বে নবনিযুক্ত প্রভোস্ট বাংলা বিভাগের প্রফেসর ড. গৌতম কুমার দাস, প্রভোস্ট কাউন্সিলের সভাপতি প্রফেসর ড. তপন কুমার জোদ্দার, প্রক্টর প্রফেসর ড. জাহাঙ্গীর হোসেন এবং পরিবহন প্রশাসক প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া ইংরেজি বিভাগের প্রফেসর ড. মেহের আলী, বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ড. রেজওয়ানুল ইসলাম, প্রফেসর ড. আনোয়ারুল হক স্বপন, আইন বিভাগের প্রফেসর ড. শাহজাহান মন্ডল, খালেদা জিয়া হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. রেবা মন্ডল, দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. সেলীনা নাসরিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে দুপুর সাড়ে ১২ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের লালন শাহ হলে দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসময় হলের সদ্য সাবেক সভাপতি আরবী ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের প্রফেসর ড. আব্দুল মোত্তালেবের সভাপতিত্বে নবনিযুক্ত প্রভোস্ট ও একই বিভাগের প্রফেসর ড. ওবায়দুল ইসলাম, প্রভোস্ট কাউন্সিলের সভাপতি প্রফেসর ড. তপন কুমার জোদ্দার, প্রক্টর প্রফেসর ড. জাহাঙ্গীর হোসেন এবং পরিবহন প্রশাসক প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া ইংরেজি বিভাগের প্রফেসর ড. মেহের আলী, প্রফেসর ড. শাহাদাৎ হোসেন আজাদ, ইইই বিভাগের প্রফেসর ড. মাহবুবর রহমান, বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ড. রেজওয়ানুল ইসলাম, আইসিটি বিভাগের প্রফেসর ড. পরেশ চন্দ্র বর্মণ, আল-হাদিস অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের প্রফেসর ড. আকতার হোসেন, পরিসংখ্যান বিভাগের সভাপতি প্রফেসর ড. সাজ্জাদ হোসেন, দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. শেলীনা নাসরিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে নবনিযুক্ত প্রভোস্টদের ফুলের শুভেচ্ছা ও ক্রেস্ট দিয়ে বরণ করা হয়। এছাড়া সদ্য সাবেক প্রভোস্টদের বিদায়ী সংবর্ধনা স্মারক প্রদান করা হয়। এসময় তারা হল সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
প্রসঙ্গত, এর আগে গত ২২ মার্চ সাদ্দাম হোসেন হলে বাংলা বিভাগের প্রফেসর ড. গৌতম কুমার দাস এবং লালন শাহ হলে আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের প্রফেসর ড. ওবায়দুল ইসলাম নতুন প্রভোস্ট হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন ভিসি প্রফেসর ড. শেখ আবদুস সালাম।
সময় জার্নাল/এমআই