সর্বশেষ সংবাদ
সময় জার্নাল ডেস্ক: পদ্মা সেতুই এখন শরীয়তপুরের ভোগান্তির বর পুত্র স্বপ্নের পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় কোটি কোটি মানুষের মধ্যে আনন্দ আর স্বস্তি ফিরলেও এর সুফল ভোগের অন্যতম দাবিদার শরীয়তপুরের মানুষের। এই জেলার লাখ লাখ যাত্রীর ভোগান্তি না কমে বরং বেড়েছে গত তিন দিনে।
আরো কত বছর তাদের দুঃখ-কষ্ট বয়ে বেড়াতে হবে তা কেউ অনুমানও করতে পারছেন না। কারণ পদ্মা সেতুর জাজিরা প্রান্ত থেকে বের হয়ে জেলায় প্রবেশের পর থেকেই শরীয়তপুর সদরের ২৭ কিলোমিটার রাস্তার বেশির ভাগ সড়ক সরু, এবড়োথেবড়ো আর ভাঙ্গাচোরা। একটি বাস সাইড দিতে গেলে অপর দিকের গাড়িগুলো আটকে যাচ্ছে।দীর্ঘ হচ্ছে গাড়ির সারি আর সময়ক্ষেপণ।
তারপরও বাসটি বিকেল ৫টার দিকে শরীয়তপুরের বাসস্ট্যান্ড থেকে চার কিলোমিটার আগের প্রেমতলা যাওয়ার পরই স্থানীয় কয়েকজন হোন্ডারোহী বাস থামিয়ে চালককে বলেন, ভেতরে আর যাওয়া যাবে না। কারণ সেখানে বাস মালিক সমিতির লোকজন বাস ঢোকার কারণে ঝামেলা করছেন। গণ্ডগোল হতে পারে।
এতে যাত্রীদের নামিয়ে দেয়া হলে অসুস্থ যাত্রীসহ অনেকেই অটোতে, ভ্যানে চড়ে শরীয়তপুর পর্যন্ত যান।রাতে পদ্মা ট্রাভেলসের এক যাত্রী প্রেমতলা মোড়ে দাঁড়িয়ে সময় জার্নালকে বলেন, সেতু হওয়ায় আমরা মনে করেছিলাম আমাদের ঢাকায় আসা-যাওয়া সহজ হবে।কিন্তু সেটা আর হলো না।
সেতুতে আমরা স্বস্তি পেলেও আমাদের শরীয়তপুরের মানুষের ভোগান্তি কমেনি। তিনি বলেন, সরকারের উচিত ছিল পদ্মা সেতু চালুর পাশাপাশি শরীয়তপুরের রাস্তাগুলোকে চওড়া ও সুন্দর করা এবং এখানকার বাস মালিক সমিতির এই হয়রানী মূলক নিয়মের বিপরীতে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া তা নাহলে আরো কত বছর ভোগান্তি পোহাতে হবে তা একমাত্র আল্লাহতায়ালা জানেন।
এসএম
Somoy Journal is new coming online based newspaper in Bangladesh. It's growing as a most reading and popular Bangladeshi and Bengali website in the world.
উপদেষ্টা সম্পাদক: প্রফেসর সৈয়দ আহসানুল আলম পারভেজ
কপিরাইট স্বত্ব ২০১৯-২০২৪ সময় জার্নাল