নিজস্ব প্রতিবেদক:
বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী রিসার্চ ও পাবলিকেশন বিষয়ক সেমিনার আনলকিং দ্যা সিক্রেটস অব রিসার্চ অ্যান্ড পাবলিকেশন্ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সেন্টার ফর ইন্টারডিসিপ্লিনারি রিসার্চের উদ্যোগে ২৪,২৫ ও ২৮ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট হলে এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
২৪,২৫ ও ২৮ জানুয়ারি সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত চলা সেমিনারের প্রথম দিনের প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক মানের গবেষক ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের প্রফেসর ড. খালেদ হোসেন। নবীন গবেষকদের উদ্দেশ্যে প্রফেসর ড. খালেদ হোসেন বলেন, আপনি ভালো গবেষক এটা প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত কেউ আপনাকে গবেষণা অনুদান দেবে না, তাই অনুদানের দিকে না তাকিয়ে প্রথমে ছোট ছোট গবেষণার মাধ্যমে নিজেকে প্রমাণ করতে হবে।
সেমিনারের দ্বিতীয় দিনের প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুজিব নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. রবিউল ইসলাম। তিনি আর্টস অ্যান্ড সোসাল সায়েন্স ফ্যাকাল্টির গবেষণা ও মেথডলজি নিয়ে জ্ঞানগর্ভ আলোচনা করেন। গবেষণায় তিনি টোলমিন আরগুমেন্টস মেথডের উপর বিস্তর আলোচনা করেন।
সেমিনারের শেষ দিনের প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত উপাচার্য প্রফেসর ড. শাহ আজম। তিনি ব্যবসায় প্রশাসন এবং অর্থনীতি বিভাগের নবীন শিক্ষক-শিক্ষার্থীদেরকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ্#৩৯;গবেষণা মানেই সত্য উন্মোচন। গবেষণা শুরু করার আগেই যথাযথ পরিকল্পনা করতে হবে
ও তারপরে ডেটা কালেকশন করতে হবে।
৩ দিনব্যাপী এ সেমিনার সিরিজের বিভিন্ন সময়ে উপস্থিত ছিলেন বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) ও সেন্টার ফর ইন্টারডিসিপ্লিনারি রিসার্চের ডিরেক্টর প্রফেসর ড. আনন্দ কুমার সাহা, ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো. ফয়জার রহমান, স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড সোসাল সায়েন্সের ডিন প্রফেসর শহিদুর রহমান, স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড হিউম্যান রাইট্ধসঢ়;স-এর ডিন ড. কানিজ হাবিবা আফরিন, রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. হাবিবুল্লাহ, রেজিস্ট্রার সুরঞ্জিত মন্ডল, স্কুল অব
সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির সহযোগী ডিন ড. আব্দুল আউয়াল ও ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের কোঅর্ডিনেটর রেজাউল করিমসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
এ সিরিজের আকর্ষণীয় অংশ ছিলো ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণে স্টুডেন্ট রিসার্চ শোকেজি্ এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের ২০২৩ সালের স্বীকৃত বিভিন্ন গবেষণাগুলোকে তুলে ধরেন ও বক্তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন। ফলে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে জ্ঞানের আদান-প্রদান ঘটে।
এমআই